latest
অন্য স্বাদ
জেলা
সংস্কৃতি
হোমের অচেনা শিশুদের সঙ্গে নিজের মেয়ের জন্মদিন পালন করলেন দম্পতি।
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান:আনন্দকে যত বেশি মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় আনন্দ তত বেশি বাড়ে। এই ভাবনাকে সামনে রেখে নিজের একমাত্র মেয়ের প্রথম জন্মদিন হোমের শিশুদের সঙ্গে পালন করলেন পূর্ব বর্ধমানের ভাতার থানার সাহেবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা অভিরূপ যশ ও পায়েল যশ।
সোমবার বর্ধমানের ঝিঙুটি এলাকার চেতনা শিশু হোমে স্ত্রী পায়েল যশ এবং তাঁদের এক বছরের শিশু কন্যা অনংসা যশকে নিয়ে সকালেই হাজির হন অভিরূপ।অনংসার জন্মদিন পালনের জন্য আগে থেকেই হোমের চারপাশ রংবেরং-এর কাগজ, ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল। এর আগে এই হোমের প্রায় ৪০জন আবাসিক ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কোনো পরিচয়ই ছিল না অনংসা ও তার পরিবারের। তবু যেন অনেক দিনের চেনা সুরেই এরা এদিন স্বাগত জানাল ছোট্ট অনংসাকে। ছোট্ট হাতে কাটা হল কেক। সকলকে হাত বাড়িয়ে খাইয়েও দিলো।
পায়েল যশ জানান, এ এক অন্য অনুভূতি। হোমের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গে মেয়ের জন্মদিন কাটানোর আজকের অনুভব কোনোদিন ভুলবো না। ভবিষ্যতে এদের জন্য কিছু করার ইচ্ছাও রয়েছে। এদিন দুপুরে সাদা ভাত,ডাল, তরকারি আর মাংস দিয়ে মহানন্দে সারা হল জন্মদিনের ভোজ। বাবা অভিরূপ জানিয়েছেন, বাড়িতেও তিনি তাঁর মেয়ের জন্মদিন পালন করতে পারতেন। কিন্তু বোধহয় এই আনন্দ পেতেন না।হোম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, অভিরূপবাবু এদিন তাঁর মেয়ের জন্মদিন হোমের বাচ্চাদের সঙ্গে পালন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। খুব আনন্দ পেয়েছে শিশুরা।
সোমবার বর্ধমানের ঝিঙুটি এলাকার চেতনা শিশু হোমে স্ত্রী পায়েল যশ এবং তাঁদের এক বছরের শিশু কন্যা অনংসা যশকে নিয়ে সকালেই হাজির হন অভিরূপ।অনংসার জন্মদিন পালনের জন্য আগে থেকেই হোমের চারপাশ রংবেরং-এর কাগজ, ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল। এর আগে এই হোমের প্রায় ৪০জন আবাসিক ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কোনো পরিচয়ই ছিল না অনংসা ও তার পরিবারের। তবু যেন অনেক দিনের চেনা সুরেই এরা এদিন স্বাগত জানাল ছোট্ট অনংসাকে। ছোট্ট হাতে কাটা হল কেক। সকলকে হাত বাড়িয়ে খাইয়েও দিলো।
পায়েল যশ জানান, এ এক অন্য অনুভূতি। হোমের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গে মেয়ের জন্মদিন কাটানোর আজকের অনুভব কোনোদিন ভুলবো না। ভবিষ্যতে এদের জন্য কিছু করার ইচ্ছাও রয়েছে। এদিন দুপুরে সাদা ভাত,ডাল, তরকারি আর মাংস দিয়ে মহানন্দে সারা হল জন্মদিনের ভোজ। বাবা অভিরূপ জানিয়েছেন, বাড়িতেও তিনি তাঁর মেয়ের জন্মদিন পালন করতে পারতেন। কিন্তু বোধহয় এই আনন্দ পেতেন না।হোম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, অভিরূপবাবু এদিন তাঁর মেয়ের জন্মদিন হোমের বাচ্চাদের সঙ্গে পালন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। খুব আনন্দ পেয়েছে শিশুরা।