ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান: বর্ধমানে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হলো দুদিন ব্যাপী দ্বিতীয় আঞ্চলিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কংগ্রেস। এবারের এই সায়েন্স কংগ্রেস রাজ্যের ২৫তম এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয়।বর্ধমান সংস্কৃতি লোকমঞ্চে এদিন বিজ্ঞান কংগ্রেসের উদ্বোধন করেন রাজ্যের প্রাণী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞানী অমলেশ মুখোপাধ্যায়, ড. আশীষ ব্যানার্জী, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহা, জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব প্রমুখ।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহা জানান,দুদিনের এই বিজ্ঞান কংগ্রেসে ৪৩২জন গবেষক এবং ৮০ জন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অংশ নিচ্ছেন। কৃষি, মৎস এবং প্রাণী সম্পদ, বোটানি, কেমিষ্ট্রি সহ মোট ১২টি বিভাগের ওপর গবেষণাপত্র জমা পড়বে। এই গবেষণাপত্রগুলি থেকেই বাছাই করা গবেষণাপত্র রাজ্য বিজ্ঞান কংগ্রেসে অংশ নেবে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কংগ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মুখ্য বক্তা বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অমলেশ মুখোপাধ্যায় এদিন বলেন, আরও বেশি করে এই ধরণের বিজ্ঞান কংগ্রেসের অনুষ্ঠান হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সোস্যাল সায়েন্স নিয়ে বর্তমান সময়কালে বিস্তর আলোচনা হলেও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এখনও সেভাবে সোস্যাল সায়েন্সকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। ফলে ডেঙ্গুই হোক বা সামাজিক যে কোনো ইস্যুতে বিজ্ঞানের সুফল সেভাবে সমাজের বুকে প্রতিফলিত হচ্ছে না। আর তাই আরও বেশি করে এই ধরণের আঞ্চলিক কংগ্রেস হওয়া প্রয়োজন।
মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ এদিন বলেন, বিজ্ঞানের ভয়েই জন্ম নেয় কুসংস্কার। আর তাই বিজ্ঞানীদের গবেষণার ওপরই তাকিয়ে থাকতে হয় সমাজের কুসংস্কার দূর করতে। তিনি এদিন আবেদনও রাখেন যতটা সম্ভব মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চা করার বিষয়ে।বিজ্ঞানের সুফল যাতে ফুটপাতবাসীও পায় সেই দিকেও জোর দেবার ব্যাপারে এদিন মন্ত্রী আবেদন রাখেন।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহা জানান,দুদিনের এই বিজ্ঞান কংগ্রেসে ৪৩২জন গবেষক এবং ৮০ জন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অংশ নিচ্ছেন। কৃষি, মৎস এবং প্রাণী সম্পদ, বোটানি, কেমিষ্ট্রি সহ মোট ১২টি বিভাগের ওপর গবেষণাপত্র জমা পড়বে। এই গবেষণাপত্রগুলি থেকেই বাছাই করা গবেষণাপত্র রাজ্য বিজ্ঞান কংগ্রেসে অংশ নেবে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কংগ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মুখ্য বক্তা বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অমলেশ মুখোপাধ্যায় এদিন বলেন, আরও বেশি করে এই ধরণের বিজ্ঞান কংগ্রেসের অনুষ্ঠান হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সোস্যাল সায়েন্স নিয়ে বর্তমান সময়কালে বিস্তর আলোচনা হলেও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এখনও সেভাবে সোস্যাল সায়েন্সকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। ফলে ডেঙ্গুই হোক বা সামাজিক যে কোনো ইস্যুতে বিজ্ঞানের সুফল সেভাবে সমাজের বুকে প্রতিফলিত হচ্ছে না। আর তাই আরও বেশি করে এই ধরণের আঞ্চলিক কংগ্রেস হওয়া প্রয়োজন।
মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ এদিন বলেন, বিজ্ঞানের ভয়েই জন্ম নেয় কুসংস্কার। আর তাই বিজ্ঞানীদের গবেষণার ওপরই তাকিয়ে থাকতে হয় সমাজের কুসংস্কার দূর করতে। তিনি এদিন আবেদনও রাখেন যতটা সম্ভব মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চা করার বিষয়ে।বিজ্ঞানের সুফল যাতে ফুটপাতবাসীও পায় সেই দিকেও জোর দেবার ব্যাপারে এদিন মন্ত্রী আবেদন রাখেন।
ছবি - সুরজ প্রসাদ
