ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমান:দূর্গা পুজোর রেশ কাটতে না কাটতেই বর্ধমান শহরের পাড়ায় পাড়ায় শুরু হয়ে হয়ে গেছে শ্যামা মায়ের আরাধনার তোড়জোড়। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি ক্লাবের খুঁটি পুজোও সম্পন্ন হয়েছে। এখন জোর কদমে চলছে মণ্ডপ সজ্জার প্রস্তুতি। গতকাল রানীগঞ্জ বাজার নবীন সংঘের খুঁটি পুজো দিয়ে শুরু হলো ৬৩ তম বর্ষের কালীপুজোর আয়োজন। ক্লাব সম্পাদক অমিত সোনকার জানালেন,এ বছর তাঁরা শহরবাসীকে এক সুন্দর পুজো মণ্ডপ উপহার দিতে চাইছেন। এবারের ভাবনা পরিকল্পনা করা হয়েছে কাল্পনিক কৈলাশ নগরীর আদলে। মূলত এটি একটি প্রাচীন শিব মন্দিরের ভগ্নাবশেষ হিসাবেই তৈরী করা হচ্ছে।
সমগ্র পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছেন শিল্পী মিন্টু পন্ডিত।তিনি জানিয়েছেন,হরপ্পা - মহেঞ্জোদাড়ো সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ এর আদলে মণ্ডপের ভিতর কে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। একই সঙ্গে কৈলাসের বরফাবৃত পরিবেশকেও দর্শনার্থীদের সামনে হাজির করা হবে। থাকবে পরিবেশের সঙ্গে মানানসই আবহ সংগীত।মিন্টু বাবু আশা প্রকাশ করেছেন এবছরের নবীন সংঘের কালী পূজার মণ্ডপ,প্রতিমা সকলকে আনন্দ দেবে। তিনি বলেন আবহাওয়ার অবস্থা খুব ভালো নয়,সেই দিক চিন্তা করে মূলত থার্মোকল,কাপড়,বাঁশ,বাতা,তুলো প্রভৃতি মণ্ডপ তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সমগ্র পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছেন শিল্পী মিন্টু পন্ডিত।তিনি জানিয়েছেন,হরপ্পা - মহেঞ্জোদাড়ো সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ এর আদলে মণ্ডপের ভিতর কে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। একই সঙ্গে কৈলাসের বরফাবৃত পরিবেশকেও দর্শনার্থীদের সামনে হাজির করা হবে। থাকবে পরিবেশের সঙ্গে মানানসই আবহ সংগীত।মিন্টু বাবু আশা প্রকাশ করেছেন এবছরের নবীন সংঘের কালী পূজার মণ্ডপ,প্রতিমা সকলকে আনন্দ দেবে। তিনি বলেন আবহাওয়ার অবস্থা খুব ভালো নয়,সেই দিক চিন্তা করে মূলত থার্মোকল,কাপড়,বাঁশ,বাতা,তুলো প্রভৃতি মণ্ডপ তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ক্লাবের অন্যতম সদস্য চন্দ্রবিজয় যাদব জানান,এবছর তাদের মণ্ডপ হবে প্রায় ৪৫ ফুট উচ্চতার। মণ্ডপের ভিতরে থাকবে মা কালির বিভিন্ন রূপের কাজ।দর্শকদের কাছে এবারের পুজোকে আকর্ষণীয় করে তুলতে কোনো খামতি রাখা হচ্ছে না। সম্পাদক অমিত সোনকার জানান,এবছর তাদের বাজেট প্রায় ৬লক্ষ টাকা।


