ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান:
শিক্ষানবিশ মহিলা নাট্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে এসে খোদ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অনুমোদিত সংস্থার প্রশিক্ষকের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো পূর্ব বর্ধমানে।উল্লেখ্য ৮ আক্টোবর থেকে ১৪ আক্টোবর পর্যন্ত তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের দ্বারা আয়োজিত একটি নাট্য কর্মশালার আয়োজন করা হয় বর্ধমানের রবীন্দ্রভবনে। যার প্রশিক্ষনের দায়িত্বে ছিলো পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অনুমোদিত মিনার্ভা নাট্যসংস্কৃতি চর্চাকেন্দ্র।কর্মশালায় অংশগ্রহন করে ছিলেন ২৫ জন শিক্ষানবিশ শিক্ষার্থী। তাদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব ছিল মূলত মিনার্ভা থেকে পাঠানো তিন জন প্রশিক্ষকের উপর। এদেরই মধ্যে প্রেমাংশু রায় নামে এক প্রশিক্ষকের বিরুদ্ধে মদ্যপ অবস্থায় কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ করেছেন তিনজন মহিলা শিক্ষানবিশ।
অভিযোগকারিনীদের তরফে জানানো হয়েছে,গত কাল রাতে মদ্যপ অবস্থায় ফোন করে হোটেলের ঘরে তিনজন মহিলা শিক্ষানবিশকে ডেকে পাঠান।তাদেরকে কুপ্রস্তাবও দেন তিনি।এমনকি সরকারের উচুস্তরে কথা বলে নানা রকম সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেবারও প্রলোভন দেন।পরে অনান্যদের বিষয়টি জানালে তারা প্রতিবাদ করলে রাতেই হোটেল থেকে পালিয়ে যান প্রেমাংশু।পরে বিক্ষোভও দেখান সকলে। এমনকি সম্গ্র ঘটনা তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে সরাসরি তুলে ধরলে চারিদিকে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। এরপরই পরিস্থিতি বেগতিক দেখে
শিক্ষানবিশ মহিলা নাট্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে এসে খোদ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অনুমোদিত সংস্থার প্রশিক্ষকের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো পূর্ব বর্ধমানে।উল্লেখ্য ৮ আক্টোবর থেকে ১৪ আক্টোবর পর্যন্ত তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের দ্বারা আয়োজিত একটি নাট্য কর্মশালার আয়োজন করা হয় বর্ধমানের রবীন্দ্রভবনে। যার প্রশিক্ষনের দায়িত্বে ছিলো পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অনুমোদিত মিনার্ভা নাট্যসংস্কৃতি চর্চাকেন্দ্র।কর্মশালায় অংশগ্রহন করে ছিলেন ২৫ জন শিক্ষানবিশ শিক্ষার্থী। তাদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব ছিল মূলত মিনার্ভা থেকে পাঠানো তিন জন প্রশিক্ষকের উপর। এদেরই মধ্যে প্রেমাংশু রায় নামে এক প্রশিক্ষকের বিরুদ্ধে মদ্যপ অবস্থায় কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ করেছেন তিনজন মহিলা শিক্ষানবিশ।
অভিযোগকারিনীদের তরফে জানানো হয়েছে,গত কাল রাতে মদ্যপ অবস্থায় ফোন করে হোটেলের ঘরে তিনজন মহিলা শিক্ষানবিশকে ডেকে পাঠান।তাদেরকে কুপ্রস্তাবও দেন তিনি।এমনকি সরকারের উচুস্তরে কথা বলে নানা রকম সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেবারও প্রলোভন দেন।পরে অনান্যদের বিষয়টি জানালে তারা প্রতিবাদ করলে রাতেই হোটেল থেকে পালিয়ে যান প্রেমাংশু।পরে বিক্ষোভও দেখান সকলে। এমনকি সম্গ্র ঘটনা তারা সোশ্যাল মিডিয়াতে সরাসরি তুলে ধরলে চারিদিকে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। এরপরই পরিস্থিতি বেগতিক দেখে
বর্ধমান থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
এদিকে এই ঘটনার খবর পেয়েই নড়েচড়ে বসে প্রশাসনিক মহল। নবান্ন থেকে ছুটে আসেন কাজল ভট্টাচার্য, গোবিন্দ দাস বর্ধমান রবীন্দ্রভবনে। সঙ্গে যান জেলা তথ্য সংস্কৃতি আধিকারিক কুশল চক্রবর্তী। তারা আলাদাভাবে কথা বলেন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে। কুশল বাবু ঘটনার কথা স্বীকার করে জানিয়েছেন, অভিযোগের পরিপেক্ষিতে প্রেমাংশু রায়কে সাসপেন্ড করেছে রাজ্য তথ্য সংস্কৃতি দপ্তর।
ছবি - সুরজ প্রসাদ


