মুখ্যমন্ত্রীরর তিন দিনের জঙ্গলমহল সফরের দিনেই সবং এ দলীয় গোষ্ঠীদন্দের ঘটনায় চিন্তার ভাঁজ জেলা তৃণমূলের কপালে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সবং এর ৪ নম্বর দশগ্রামে রবিবার একটি ছোট গ্রাম্য বিবাদে জড়িয়ে পড়ে মানস ভুঁইয়্যা ও অমুল্য মাইতির লোকেরা। তারপর গতকাল রাতেই সেই বিবাদ হাতাহাতিতে পরিনত হয়। অমুল্য গোষ্ঠীর লোকেদের ওপর অতর্কিতে হামলা চালায় মানসের লোকেরা এমটাও অভিযোগ উঠেছে। এরপর রাত বাড়ার সাথে সাথে লড়াউয়ের মাত্রাও বাড়তে থাকে। আজ সকালে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের মাত্রায় এলাকা তোলপাড় হয়ে যায়।
অভিযোগ মানস এর লোকেরা বোমাবাজী করে। তাছাড়াও কিছু বাড়ি ঘরও ভাঙচুর করে। বোমাবাজীর জেরে মারা যায় কার্তিক মন্ডল (৩৫) নামের এক তৃণমূল কর্মী। এলাকায় যায় সবং থানার পুলিশ। ১ মহিলা সহ ৩ জন আহতও হয়েছে। আহতদের সবং হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এলাকা এখন থমথমে। সবং থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
অভিযোগ মানস এর লোকেরা বোমাবাজী করে। তাছাড়াও কিছু বাড়ি ঘরও ভাঙচুর করে। বোমাবাজীর জেরে মারা যায় কার্তিক মন্ডল (৩৫) নামের এক তৃণমূল কর্মী। এলাকায় যায় সবং থানার পুলিশ। ১ মহিলা সহ ৩ জন আহতও হয়েছে। আহতদের সবং হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এলাকা এখন থমথমে। সবং থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
উল্লেখ্য সবং এ প্রায়ই অমুল্য মাইতি ও মানস গোষ্ঠীরর সংঘর্ষ লেগেই থাকে। কংগ্রেস করার সময় থেকেই একে অপরের ভারী শত্রু। এই দন্দ মেটাতে কয়েকবার দলীয় বৈঠক হলেও তা যে আদতে কোনো কাজে দেয়নি তা আবার স্পষ্ট হল। একদিকে মুখ্যমন্ত্রীরর তিন দিনের জঙ্গলমহল সফরের দিনেই সবং এ দলীয় গোষ্ঠীদন্দে কিছুটা হলেও চাপে রইলো শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস।
পুলিশ সূত্রে খবর এখনও গতকাল ও আজকের ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয় নি। তবে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।


