ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক:কালনা মহকুমা হাসপাতালের বিরুদ্ধে চিকিৎসার গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ উঠলো। ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার রাতে। মৃতের পরিবারের লোকজন চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ তুলে রাতেই হাসপাতালেই বিক্ষোভ দেখতে শুরু করে। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মৃতের আত্মীয়দের কাছে জানা গিয়েছে,পেটের যন্ত্রণা নিয়ে নাদনঘাট থানার দক্ষিন গোয়ালপাড়ার বাসিন্দা বছর বত্রিশের চম্পা বসাককে মঙ্গলবার ভোরে ভরতি করা হয় কালন মহকুমা হাসপাতালে। যথারীতি চিকিৎসাও শুরু করা হয়।সারাদিন সুস্থ থাকার পর গতকাল বিকেল নাগাদ চম্পা বসাকের হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। রোগীর বাড়ির লোকেরা কর্তব্যরত নার্সদের রোগীর অসুবিধার কথা জানিয়ে ডাক্তার ডাকার কথা বলেন। অভিযোগ হাসপাতাল থেকে এক চিকিৎসককে পরিস্থিতির কথা জানিয়ে ডাকা সত্বেও সেই চিকিৎসক আসেননি। এরপর রোগীর অবস্থার অবনতি হচ্ছে দেখে সন্ধ্যে সারে ৭টা নাগাদ একটি ইনজেকশন দেওয়া হলে তার মিনিট দশেকের মধ্যে রোগী মারা যায়।আর এর পরই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। রীতিমতো বিক্ষোভ দেখতে থাকেন তারা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মৃতদেহ রাতেই হাসপাতাল থেকে নিয়ে গিয়ে দাহ করেন রোগীর আত্মীয়রা। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার চিকিৎসার গাফিলতিতেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও কালনা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মৃতের পরিবারের লোকেরা।
মৃত রোগীর ভাই সুদীপ বসাক জানিয়েছেন, হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা,নার্সদের অবহেলা ও .চিকিৎসকদের গাফিলরি জন্য দিদিকে হারিয়েছেন। হাসপাতালের গাফিলতির বিষয়টি তদন্ত করে দোষিদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। প্রয়োজনে ন্যায় বিচারের জন্য জেলা ও রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরকে গোটা বিষয়টি জানানো হবে।
কালনা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই জানান,অভিযোগ পেয়েছি। রোগীকে কিডনির সমস্যা নিয়ে শেষ অবস্থায় ভরতি করা হয়েছিল। চিকিৎসাও চলছিল। শেষ পর্যন্ত রোগীকে বাঁচানো যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মৃতের আত্মীয়দের কাছে জানা গিয়েছে,পেটের যন্ত্রণা নিয়ে নাদনঘাট থানার দক্ষিন গোয়ালপাড়ার বাসিন্দা বছর বত্রিশের চম্পা বসাককে মঙ্গলবার ভোরে ভরতি করা হয় কালন মহকুমা হাসপাতালে। যথারীতি চিকিৎসাও শুরু করা হয়।সারাদিন সুস্থ থাকার পর গতকাল বিকেল নাগাদ চম্পা বসাকের হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। রোগীর বাড়ির লোকেরা কর্তব্যরত নার্সদের রোগীর অসুবিধার কথা জানিয়ে ডাক্তার ডাকার কথা বলেন। অভিযোগ হাসপাতাল থেকে এক চিকিৎসককে পরিস্থিতির কথা জানিয়ে ডাকা সত্বেও সেই চিকিৎসক আসেননি। এরপর রোগীর অবস্থার অবনতি হচ্ছে দেখে সন্ধ্যে সারে ৭টা নাগাদ একটি ইনজেকশন দেওয়া হলে তার মিনিট দশেকের মধ্যে রোগী মারা যায়।আর এর পরই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। রীতিমতো বিক্ষোভ দেখতে থাকেন তারা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মৃতদেহ রাতেই হাসপাতাল থেকে নিয়ে গিয়ে দাহ করেন রোগীর আত্মীয়রা। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার চিকিৎসার গাফিলতিতেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও কালনা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মৃতের পরিবারের লোকেরা।
মৃত রোগীর ভাই সুদীপ বসাক জানিয়েছেন, হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা,নার্সদের অবহেলা ও .চিকিৎসকদের গাফিলরি জন্য দিদিকে হারিয়েছেন। হাসপাতালের গাফিলতির বিষয়টি তদন্ত করে দোষিদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। প্রয়োজনে ন্যায় বিচারের জন্য জেলা ও রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরকে গোটা বিষয়টি জানানো হবে।
কালনা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই জানান,অভিযোগ পেয়েছি। রোগীকে কিডনির সমস্যা নিয়ে শেষ অবস্থায় ভরতি করা হয়েছিল। চিকিৎসাও চলছিল। শেষ পর্যন্ত রোগীকে বাঁচানো যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

