ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ পুর্ব বর্ধমানের খন্ডঘোষ থানার গোপালবেড়া জ্যোতচন্ডী সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির চাষীদের ইনসিওরেন্সের টাকা পাওয়াকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ালো। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতিকে চাপা দেবার চেষ্টা চলছে। বারবার সমবায় দপ্তর, সমবায় ব্যাংক সহ জেলা প্রশাসনের কাছে দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা আবেদন নিবেদন করেও কোনো সুরাহা হয়নি। সম্প্রতি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও তাঁরা এব্যাপারে হস্তক্ষেপের জন্য আবেদন জানিয়েছেন, কিন্তু তাতেও কোনো সুরাহা হয়নি।
ওই সমবায় সমিতির সদস্য সীতাংশু চ্যাটার্জি জানিয়েছেন,২০১৬-২০১৭ সালে আমন চাষে খরা জনিত কারণে তাঁরা নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে আবেদন জানান। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা জানতে পারেন, আবেদনকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৫০ জনের নামে এই ক্ষতিপুরণের টাকা এসেছে। সমিতির মোট সদস্য প্রায় ৯১১ জন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ওই আর্থিক বছরে প্রায় ৫১১ জন চাষী ঋণ নেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা জানতে পারেন, ৩৫০ জনের জন্য প্রায় ৫৭ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। এমনকি সরকারী নিয়মে যেখানে চাষীর নিজস্ব জমি ছাড়া এই ফসলের ক্ষতিপুরণ পাবার কথাও নয়, তাঁদের নামেও টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
চাষীদের অভিযোগ, বারবার তাঁরা কারা কারা ক্ষতিপুরণের টাকা পাচ্ছেন তাঁদের তালিকা টাঙানোর দাবী জানালেও তা করা হচ্ছে না। এমনকি এই ফসলের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে তথ্য জানার অধিকার আইনে বারবার আবেদন করা হলেও তাও চাষীদের জানানো হয়নি। ফলে সমবায়ের এই দুর্নীতি নিয়ে গোপালবেড়ার চাষীরা এককাট্টা হয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার পাশাপাশি সমবায়েই তালা ঝুলিয়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একইসঙ্গে যাঁরা এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তাঁদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবীও তুলেছেন।
এদিকে, এব্যাপারে ওই সমবায় সমিতির ম্যানেজার অসিত সাঁতরা স্বীকার করেছেন চাষীদের অভিযোগ সঠিক। তিনি জানিয়েছেন, মোট যতজন চাষী ক্ষতিপূরণের আবেদন করেছিলেন সকলের টাকা আসেনি। তার মধ্যে ৩৫০ জনের জন্য ৫৭ লক্ষাধিক টাকা এসেছে। ইতিমধ্যেই ওই সমস্ত চাষীদের ক্ষতিপূরণের টাকা তাঁদের একাউণ্টে পাঠানো শুরু হয়েছে। অসিতবাবু জানিয়েছেন, সরকারী নিয়মানুযায়ী সংশ্লিষ্ট ক্ষতিপূরণ প্রাপক চাষীর অবশ্যই নিজস্ব জমি থাকতে হয়। কিন্তু সরকারী সেই নিয়ম ছাড়াই সমবায় সমিতির বোর্ড সদস্যরা সিদ্ধান্ত নেন জমি ছাড়াও চাষীদের ব্যাঙ্ক একাউণ্ট থাকলেই তাঁদের টাকা দেওয়া হবে। আর এই ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষোভে ফুঁসছেন ক্ষতিপূরণ না পাওয়া চাষীরা।
ওই সমবায় সমিতির সদস্য সীতাংশু চ্যাটার্জি জানিয়েছেন,২০১৬-২০১৭ সালে আমন চাষে খরা জনিত কারণে তাঁরা নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে আবেদন জানান। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা জানতে পারেন, আবেদনকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৫০ জনের নামে এই ক্ষতিপুরণের টাকা এসেছে। সমিতির মোট সদস্য প্রায় ৯১১ জন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ওই আর্থিক বছরে প্রায় ৫১১ জন চাষী ঋণ নেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা জানতে পারেন, ৩৫০ জনের জন্য প্রায় ৫৭ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। এমনকি সরকারী নিয়মে যেখানে চাষীর নিজস্ব জমি ছাড়া এই ফসলের ক্ষতিপুরণ পাবার কথাও নয়, তাঁদের নামেও টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
চাষীদের অভিযোগ, বারবার তাঁরা কারা কারা ক্ষতিপুরণের টাকা পাচ্ছেন তাঁদের তালিকা টাঙানোর দাবী জানালেও তা করা হচ্ছে না। এমনকি এই ফসলের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে তথ্য জানার অধিকার আইনে বারবার আবেদন করা হলেও তাও চাষীদের জানানো হয়নি। ফলে সমবায়ের এই দুর্নীতি নিয়ে গোপালবেড়ার চাষীরা এককাট্টা হয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার পাশাপাশি সমবায়েই তালা ঝুলিয়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একইসঙ্গে যাঁরা এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তাঁদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবীও তুলেছেন।
এদিকে, এব্যাপারে ওই সমবায় সমিতির ম্যানেজার অসিত সাঁতরা স্বীকার করেছেন চাষীদের অভিযোগ সঠিক। তিনি জানিয়েছেন, মোট যতজন চাষী ক্ষতিপূরণের আবেদন করেছিলেন সকলের টাকা আসেনি। তার মধ্যে ৩৫০ জনের জন্য ৫৭ লক্ষাধিক টাকা এসেছে। ইতিমধ্যেই ওই সমস্ত চাষীদের ক্ষতিপূরণের টাকা তাঁদের একাউণ্টে পাঠানো শুরু হয়েছে। অসিতবাবু জানিয়েছেন, সরকারী নিয়মানুযায়ী সংশ্লিষ্ট ক্ষতিপূরণ প্রাপক চাষীর অবশ্যই নিজস্ব জমি থাকতে হয়। কিন্তু সরকারী সেই নিয়ম ছাড়াই সমবায় সমিতির বোর্ড সদস্যরা সিদ্ধান্ত নেন জমি ছাড়াও চাষীদের ব্যাঙ্ক একাউণ্ট থাকলেই তাঁদের টাকা দেওয়া হবে। আর এই ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষোভে ফুঁসছেন ক্ষতিপূরণ না পাওয়া চাষীরা।