ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ বিজেপি ও আরএসএসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এবং দলেরই দুই গোষ্ঠীর মারামারির জেরে শনিবার বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের প্রস্তাবিত সভা ভেস্তেই গেল বর্ধমানের খণ্ডঘোষের সেহারাবাজার এলাকায়। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গেছে, শনিবার সেহারাবাজারে দুপুর ৩টে নাগাদ মুকুল রায়ের এবং রাজ্য ও জেলা নেতৃত্বের উপস্থিতিতে একটি বড় জনসভার ডাক দেওয়া হয়েছিল। ওই সভা হওয়ার কথা ছিল সেহারাবাজারের গরুর হাট মাঠে। বিজেপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই সভায় দক্ষিণ দামোদরের রায়না ও খণ্ডঘোষ ব্লকের বহু প্রভাবশালী তৃণমূল ও সিপিএম নেতাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ দেবারও কথা ছিল।
শুক্রবার সেই সভারই প্রস্তুতি সভা ডাকা হয় সেহারাবাজারের একটি মার্কেট কমপ্লেক্স এলাকায়। সেখানে বিজেপি ও আরএসএসের স্থানীও নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকেই কারা কারা বিজেপিতে যোগ দেবেন তার তালিকাও তৈরী হচ্ছিল। এই সময় তৃণমূল থেকে বিজেপিতে আসতে চাওয়া কয়েকজন হেভিওয়েট নেতা-নেত্রীর নাম নিয়ে এক পক্ষ প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। সেই আপত্তি নাকচ করতে থাকেন অপরপক্ষ। আর তা নিয়েই শুরু হয় দুপক্ষের তীব্র বচসা থেকে হাতাহাতিও। অভিযোগ উঠেছে এই মারামারির সময় একে অপরকে রীতিমত হুমকি ও শাসানিও দিতে থাকে। ফলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে রায়না থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়।
এদিকে, মুকুল রায়ের এই সভাকে ঘিরে বিজেপির গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব এবং তা নিয়ে হাতাহাতির ঘটনার খবর দ্রুত পৌঁছে যায় বিজেপির জেলা ও রাজ্য দপ্তরেও। শৃঙ্খলাভঙ্গ হওয়ায় রাজ্য দপ্তর থেকেই ওই সভা বাতিল করার নির্দেশ জারী করা হয়। জানা গেছে, ওই সভায় দক্ষিণ দামোদরের একদা তৃণমূলের রীতিমত প্রভাবশালী নেতা বামদাস মণ্ডল, সিপিআইএমের দাপুটে নেতা কউসর আলি, সহ একাধিক নেতা এবং খণ্ডঘোষের একদা প্রভাবশালী একাধিক তৃনমূল নেতা ও নেত্রীও যোগ দেবেন বলে স্থির হয়। জানা গেছে, ওই সভাতেই পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের কয়েকজন বর্তমান সদস্য সহ বর্ধমান সদর ১নং ব্লকের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও নেত্রীরও যোগ দেবার কথা ছিল।
স্বাভাবিকভাবেই এই সভাকে ঘিরে শাসকদলের উত্কণ্ঠাও ছিল প্রবল। অবশেষে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেই সেই সভা ভেস্তে যাওয়ায় খুশী শাসকদল। যদিও এব্যাপারে বিজেপির জেলা সভাপতি সন্দীপ নন্দী জানিয়েছেন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বা মারপিটের কোনো ঘটনা ঘটেনি। শনিবার মুকুল রায়ের গুরুত্বপূর্ণ ৩টি সভা এসে পড়ায় তিনি আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। পাশাপাশি সন্দীপবাবু জানিয়েছেন, শনিবার ওই সভা না হলেও খুব শীঘ্রই বর্ধমানে মুকুল রায়ের সভার জন্য প্রস্তুতি চলছে। মুকুল রায় কবে আসতে পারবেন জানার পরই ঘোষণা করা হবে পরবর্তী সভার।
অপরদিকে, শনিবার বর্ধমান শহরের কার্জন গেটে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভার বিজেপি সাংসদ সুরেন্দ্রজিত সিং অহলুবালিয়ার উপস্থিতিতে বিশাল সভার আয়োজন করেছে বিজেপি জেলা কমিটি। সূত্রের খবর ওই সভাতেও বেশ কয়েকজন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন।
শুক্রবার সেই সভারই প্রস্তুতি সভা ডাকা হয় সেহারাবাজারের একটি মার্কেট কমপ্লেক্স এলাকায়। সেখানে বিজেপি ও আরএসএসের স্থানীও নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকেই কারা কারা বিজেপিতে যোগ দেবেন তার তালিকাও তৈরী হচ্ছিল। এই সময় তৃণমূল থেকে বিজেপিতে আসতে চাওয়া কয়েকজন হেভিওয়েট নেতা-নেত্রীর নাম নিয়ে এক পক্ষ প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। সেই আপত্তি নাকচ করতে থাকেন অপরপক্ষ। আর তা নিয়েই শুরু হয় দুপক্ষের তীব্র বচসা থেকে হাতাহাতিও। অভিযোগ উঠেছে এই মারামারির সময় একে অপরকে রীতিমত হুমকি ও শাসানিও দিতে থাকে। ফলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে রায়না থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়।
এদিকে, মুকুল রায়ের এই সভাকে ঘিরে বিজেপির গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব এবং তা নিয়ে হাতাহাতির ঘটনার খবর দ্রুত পৌঁছে যায় বিজেপির জেলা ও রাজ্য দপ্তরেও। শৃঙ্খলাভঙ্গ হওয়ায় রাজ্য দপ্তর থেকেই ওই সভা বাতিল করার নির্দেশ জারী করা হয়। জানা গেছে, ওই সভায় দক্ষিণ দামোদরের একদা তৃণমূলের রীতিমত প্রভাবশালী নেতা বামদাস মণ্ডল, সিপিআইএমের দাপুটে নেতা কউসর আলি, সহ একাধিক নেতা এবং খণ্ডঘোষের একদা প্রভাবশালী একাধিক তৃনমূল নেতা ও নেত্রীও যোগ দেবেন বলে স্থির হয়। জানা গেছে, ওই সভাতেই পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের কয়েকজন বর্তমান সদস্য সহ বর্ধমান সদর ১নং ব্লকের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও নেত্রীরও যোগ দেবার কথা ছিল।
স্বাভাবিকভাবেই এই সভাকে ঘিরে শাসকদলের উত্কণ্ঠাও ছিল প্রবল। অবশেষে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেই সেই সভা ভেস্তে যাওয়ায় খুশী শাসকদল। যদিও এব্যাপারে বিজেপির জেলা সভাপতি সন্দীপ নন্দী জানিয়েছেন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বা মারপিটের কোনো ঘটনা ঘটেনি। শনিবার মুকুল রায়ের গুরুত্বপূর্ণ ৩টি সভা এসে পড়ায় তিনি আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। পাশাপাশি সন্দীপবাবু জানিয়েছেন, শনিবার ওই সভা না হলেও খুব শীঘ্রই বর্ধমানে মুকুল রায়ের সভার জন্য প্রস্তুতি চলছে। মুকুল রায় কবে আসতে পারবেন জানার পরই ঘোষণা করা হবে পরবর্তী সভার।
অপরদিকে, শনিবার বর্ধমান শহরের কার্জন গেটে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভার বিজেপি সাংসদ সুরেন্দ্রজিত সিং অহলুবালিয়ার উপস্থিতিতে বিশাল সভার আয়োজন করেছে বিজেপি জেলা কমিটি। সূত্রের খবর ওই সভাতেও বেশ কয়েকজন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন।