ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক, বর্ধমানঃ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভেতর আউটডোরের বারান্দায় রাত্রে এক মহিলাকে ধর্ষণ করার ঘটনায় এ্যাম্বুলেন্স চালকের মেডিকেল টেষ্টের পর আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিলেন বর্ধমান আদালতের ভারপ্রাপ্ত সিজেএম সোমনাথ দাস। উল্লেখ্য, রবিবার রাত্রি ১২টা নাগাদ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোরে ঘুমিয়ে থাকা এক মহিলাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে অ্যাম্বুলেন্স চালক রথীন বৈরাগ্য ওরফে ভোলার বিরুদ্ধে। তার বাড়ি বর্ধমানের অম্বিকা কালনায়। সে হাসপাতাল লাগোয়া একটি এ্যাম্বুলেন্সের চালক হিসাবে কাজ করত। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ এই ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করে। ধর্ষিতা ওই মহিলার স্বামী বর্ধমান হাসপাতালের বাইরে একটি চায়ের দোকানের কর্মী। এই ঘটনায় তিনি রীতিমত মানষিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।
তিনি জানিয়েছেন, রবিবার রাত্রি ১২টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। তিনি দোকান বন্ধ করে মানষিক রোগে আক্রান্ত স্ত্রী এবং এক কন্যা সন্তানকে নিয়ে হাসপাতালের আউটডোরের বারান্দায় মশারি টাঙিয়ে নিশ্চিন্তে শুয়ে পড়েন। তিনি জানিয়েছেন, বাড়ির অমতে বিয়ে করায় স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে নিয়ে তিনি ভাড়া বাড়িতেই থাকেন। রাত্রিকালীন চায়ের দোকান খুলে রাখায় দোকান মালিক তাঁকে অতিরিক্ত অর্থও দেন। সেজন্য অধিকাংশ দিন তিনি রাতেও চায়ের দোকানটি খোলা রাখেন। রবিবার রাত্রি এগারোটা নাগাদ তাঁর স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে চলে আসেন দোকানে। মানষিক সমস্যা থাকায় স্ত্রীকে নিয়ে তিনি নিরাপদ আশ্রয় হিসাবে হাসপাতালের আউটডোরের বারান্দাতেই শুয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। রাত্রি ১২টা নাগাদ স্ত্রীর চিত্কার শুনে তিনি উঠে পড়ে ভোলাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। এরপর চিত্কার চেঁচামেচি করলে হাসপাতালের ক্যাম্পের পুলিশ এসে ভোলাকে ধরে নিয়ে যায়। তাঁর স্ত্রীকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।
এদিকে, খোদ হাসপাতালের ভেতরেই ধর্ষণের ঘটনায় রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ডা. অমিতাভ সাহা জানিয়েছেন, এই ঘটনা একদিকে উদ্বেগজনক এবং দুঃখজনকও। পুলিশকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সোমবার ওই মহিলার মেডিকেল পরীক্ষা হয়েছে। মঙ্গলবার অভিযুক্তের মেডিকেল পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এই ধরণের ঘটনা রুখতে পুলিশ এবং হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের সতর্ক করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগেও হাসপাতালের অভ্যন্তরে রোগীপক্ষের কাছ থেকে চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এরপর ঘটল ধর্ষণের ঘটনা।
তিনি জানিয়েছেন, রবিবার রাত্রি ১২টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। তিনি দোকান বন্ধ করে মানষিক রোগে আক্রান্ত স্ত্রী এবং এক কন্যা সন্তানকে নিয়ে হাসপাতালের আউটডোরের বারান্দায় মশারি টাঙিয়ে নিশ্চিন্তে শুয়ে পড়েন। তিনি জানিয়েছেন, বাড়ির অমতে বিয়ে করায় স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে নিয়ে তিনি ভাড়া বাড়িতেই থাকেন। রাত্রিকালীন চায়ের দোকান খুলে রাখায় দোকান মালিক তাঁকে অতিরিক্ত অর্থও দেন। সেজন্য অধিকাংশ দিন তিনি রাতেও চায়ের দোকানটি খোলা রাখেন। রবিবার রাত্রি এগারোটা নাগাদ তাঁর স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে চলে আসেন দোকানে। মানষিক সমস্যা থাকায় স্ত্রীকে নিয়ে তিনি নিরাপদ আশ্রয় হিসাবে হাসপাতালের আউটডোরের বারান্দাতেই শুয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। রাত্রি ১২টা নাগাদ স্ত্রীর চিত্কার শুনে তিনি উঠে পড়ে ভোলাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। এরপর চিত্কার চেঁচামেচি করলে হাসপাতালের ক্যাম্পের পুলিশ এসে ভোলাকে ধরে নিয়ে যায়। তাঁর স্ত্রীকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।
এদিকে, খোদ হাসপাতালের ভেতরেই ধর্ষণের ঘটনায় রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ডা. অমিতাভ সাহা জানিয়েছেন, এই ঘটনা একদিকে উদ্বেগজনক এবং দুঃখজনকও। পুলিশকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সোমবার ওই মহিলার মেডিকেল পরীক্ষা হয়েছে। মঙ্গলবার অভিযুক্তের মেডিকেল পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এই ধরণের ঘটনা রুখতে পুলিশ এবং হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের সতর্ক করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগেও হাসপাতালের অভ্যন্তরে রোগীপক্ষের কাছ থেকে চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এরপর ঘটল ধর্ষণের ঘটনা।