ফোকাস বেঙ্গল ডেস্কঃকলকাতাঃ মঙ্গলবার বিকেল ৪টে ২০ মিনিট নাগাদ ফের ভবাবহ দুর্ঘটনা শহর কলকাতায়।ব্যস্ত রাস্তায় ভেঙে পড়ল সেতুর মাঝের অংশ। মাঝেরহাটে আচমকা ভেঙে পড়ল দীর্ঘদিনের পুরনো এই ব্রিজের একেবারে মাঝের অংশ। ব্রিজের উপর দিয়ে এবং নিচ দিয়ে সেইসময় যাচ্ছিল গাড়ি-বাস। তাই বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদিও ইতিমধ্যে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৯ জন আহত বলে নবান্ন সূত্রে জানানো হয়েছে। এই ঘটনার পরই উত্তরবঙ্গ সফর বাতিল করে কলকাতায় ফিরছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। অনুমান করা হচ্ছে ব্রিজের ভাঙ্গা অংশের নীচে অনেকেই আটকে থাকতে পারেন।
ষাটের দশকের শেষের দিকে তৈরি হয়েছিল মাঝেরহাট ব্রিজ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ব্রিজটি তৈরি হয়েছিল তৎকালীন কেএমডিএ-র অধীনে। বর্তমানে এর মালিক পূর্ত দফতর ও রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ব্রিজটির রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এমনটি মেট্রোর কাজের জন্য সেরকম কোনও সতর্কতা নেওয়া হয়েছিল কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ব্রিজের তলা দিয়ে গিয়েছে রেললাইন। কিছুটা পাশেই রয়েছে মাঝেরহাট স্টেশন। পুরনো এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার একটা বড় অংশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা হয় এই ব্রিজের মাধ্যমে।
গত ফেব্রুয়ারিতে মাঝেরহাট সেতু সংস্কারের জন্য পূর্ত দফতর ২ কোটি ৮১ লক্ষ ৭৪২ কোটি টাকা বরাদ্দ করে। মে মাস নাগাদ সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেক্ষেত্রে ব্রিজে যান চলাচন বন্ধ করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা করা হয়নি। এছাড়াও ব্রিজের ভেঙে পড়া অংশের পাশেই মেট্রোর কাজ চলছে। সেখানেই পাইলিং করে গভীর গর্ত করে কাজ চলছে। যেসময়ে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে তার ঘন্টা দুয়েক আগে মুষলধারায় বৃষ্টি হয়। ফলে মেট্রোর কাজের জন্যই হোক কিংবা জমা জলে মাটি নরম হয়ে যাওয়া, ব্রিজ ভেঙে পড়ায় প্রশ্ন উঠছে অনেক।
ষাটের দশকের শেষের দিকে তৈরি হয়েছিল মাঝেরহাট ব্রিজ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ব্রিজটি তৈরি হয়েছিল তৎকালীন কেএমডিএ-র অধীনে। বর্তমানে এর মালিক পূর্ত দফতর ও রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ব্রিজটির রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এমনটি মেট্রোর কাজের জন্য সেরকম কোনও সতর্কতা নেওয়া হয়েছিল কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ব্রিজের তলা দিয়ে গিয়েছে রেললাইন। কিছুটা পাশেই রয়েছে মাঝেরহাট স্টেশন। পুরনো এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার একটা বড় অংশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা হয় এই ব্রিজের মাধ্যমে।
গত ফেব্রুয়ারিতে মাঝেরহাট সেতু সংস্কারের জন্য পূর্ত দফতর ২ কোটি ৮১ লক্ষ ৭৪২ কোটি টাকা বরাদ্দ করে। মে মাস নাগাদ সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেক্ষেত্রে ব্রিজে যান চলাচন বন্ধ করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা করা হয়নি। এছাড়াও ব্রিজের ভেঙে পড়া অংশের পাশেই মেট্রোর কাজ চলছে। সেখানেই পাইলিং করে গভীর গর্ত করে কাজ চলছে। যেসময়ে ব্রিজটি ভেঙে পড়ে তার ঘন্টা দুয়েক আগে মুষলধারায় বৃষ্টি হয়। ফলে মেট্রোর কাজের জন্যই হোক কিংবা জমা জলে মাটি নরম হয়ে যাওয়া, ব্রিজ ভেঙে পড়ায় প্রশ্ন উঠছে অনেক।