ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন কর্মী তথা প্রাক্তন কোর্ট ও কাউন্সিল সদস্য দিলীপ দুবের মৃত্যুজনিত স্মরণসভার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টরুম চেয়েও না পাওয়ায় বর্ধমান ইউনিভার্সিটি কর্মচারী ইউনিয়ন আচার্য তথা রাজ্যপালের কাছে নালিশ জানানোর সিদ্ধান্ত নিল।
সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে ওই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বুদ্ধদেব চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দিলীপ দুবে দীর্ঘদিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী ছিলেন। এমনকি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন কমিটির সক্রিয় সদস্যও ছিলেন। তাছাড়াও তিনি ছিলেন বর্ধমান পুরসভার নির্বাচিত সদস্যও। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, এহেন একজন কর্মীর মৃত্যুজনিত স্মরণসভার আয়োজন করা কর্মীদের ন্যূনতম দায়িত্ব ও কর্তব্যও। তাঁরা কর্মচারী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে সেই কাজই করতে চেয়েছিলেন।
উল্লেখ্য,দীর্ঘ রোগভোগের পর গত ১১আগষ্ট দিলীপ দুবে মারা যান। আগামী ৩০ আগষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্ট রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান প্রায় ১৫০ কর্মীকে নিয়ে এই স্মরণসভার আয়োজন করেছে কর্মচারী ইউনিয়ন। এব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহার কাছে কোর্ট রুম ব্যবহারের জন্য আবেদন জানায় কর্মচারী ইউনিয়ন। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, তাঁরা লিখিতভাবে আবেদন জানানোর পর উপাচার্য তা রেজিষ্টারের কাছে পাঠিয়ে দেন। এব্যাপারে রেজিষ্টারের কাছে তাঁরা যখন জানতে চান তখন তিনি জানান, এব্যাপারে লিখিত কোনো অনুমতি দেওয়া হবে না। তাঁরা এই স্মরণসভা করার ব্যাপারে আপত্তিও জানাবেন না, আবার সমর্থনও করবেন না। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক কারণেই তাঁদের সঙ্গে বঞ্চনা চলছে। কর্মীদের ন্যূনতম কর্তব্যও পালন করতে দিচ্ছেন না বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আর এই অমানবিক বঞ্চনার ঘটনায় তাঁরা রাজ্যের রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাবেন।
অন্যদিকে, এব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহা জানিয়েছেন, এব্যাপারে তিনি কিছু বলবেন না। যদিও বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, তাঁদের কোর্ট রুম না দেওয়া হলেও তাঁরা কর্মচারী ইউনিয়নের অফিসেই এই স্মরণসভা করবেন।
সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে ওই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বুদ্ধদেব চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দিলীপ দুবে দীর্ঘদিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী ছিলেন। এমনকি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন কমিটির সক্রিয় সদস্যও ছিলেন। তাছাড়াও তিনি ছিলেন বর্ধমান পুরসভার নির্বাচিত সদস্যও। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, এহেন একজন কর্মীর মৃত্যুজনিত স্মরণসভার আয়োজন করা কর্মীদের ন্যূনতম দায়িত্ব ও কর্তব্যও। তাঁরা কর্মচারী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে সেই কাজই করতে চেয়েছিলেন।
উল্লেখ্য,দীর্ঘ রোগভোগের পর গত ১১আগষ্ট দিলীপ দুবে মারা যান। আগামী ৩০ আগষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্ট রুমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান প্রায় ১৫০ কর্মীকে নিয়ে এই স্মরণসভার আয়োজন করেছে কর্মচারী ইউনিয়ন। এব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহার কাছে কোর্ট রুম ব্যবহারের জন্য আবেদন জানায় কর্মচারী ইউনিয়ন। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, তাঁরা লিখিতভাবে আবেদন জানানোর পর উপাচার্য তা রেজিষ্টারের কাছে পাঠিয়ে দেন। এব্যাপারে রেজিষ্টারের কাছে তাঁরা যখন জানতে চান তখন তিনি জানান, এব্যাপারে লিখিত কোনো অনুমতি দেওয়া হবে না। তাঁরা এই স্মরণসভা করার ব্যাপারে আপত্তিও জানাবেন না, আবার সমর্থনও করবেন না। বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক কারণেই তাঁদের সঙ্গে বঞ্চনা চলছে। কর্মীদের ন্যূনতম কর্তব্যও পালন করতে দিচ্ছেন না বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আর এই অমানবিক বঞ্চনার ঘটনায় তাঁরা রাজ্যের রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাবেন।
অন্যদিকে, এব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই সাহা জানিয়েছেন, এব্যাপারে তিনি কিছু বলবেন না। যদিও বুদ্ধদেববাবু জানিয়েছেন, তাঁদের কোর্ট রুম না দেওয়া হলেও তাঁরা কর্মচারী ইউনিয়নের অফিসেই এই স্মরণসভা করবেন।