ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ কন্যা সন্তান হওয়ায় নিজের ৫ মাসের শিশুকন্যাকে খুন করার অভিযোগ উঠল বাবার বিরুদ্ধে। মৃত শিশুর নাম লক্ষ্মী দাস। ঘটনাটি ঘটেছে ভাতার থানার খুড়ুল গ্রামে। এই এঘটনায় ভাতার থানার পুলিশ ওই শিশু কন্যার বাবা মনোজ দাস এবং ঠাকুমা ভাদু দাসকে আটক করেছে।
মৃত শিশুর মা পুতুল দাস জানিয়েছেন, প্রায় দেড় বছর আগে মনোজ দাসের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। প্রথম কন্যা সন্তান জন্মানোর পর থেকেই অশান্তি শুরু করেন ক্ষেতমজুর মনোজ দাস। এমনকি তিনি তাঁর কন্যা সন্তানকে কোলেও নিতেন না। পুতুল দাসের অভিযোগ, কন্যা সন্তান হওয়ায় প্রায়ই তিনি মেয়েকে মেরে ফেলার কথা বলতেন। পুতুল দাস জানিয়েছেন, শনিবার সকালে তিনি মেয়েকে তার বাবার কোলে দিয়ে বাথরুমে চলে যান। তখন শিশুটি রীতিমত সুস্থ এবং খেলা করছিল। কিন্তু বাথরুম থেকে ফিরে এসে তিনি দেখেন শিশুর বাঁ গাল দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে, গলায় কালসিটে দাগ, নিথর হয়ে শিশুটি পড়ে রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ভাতার হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় পুলিশ শিশুটির বাবা মনোজ দাস এবং ভাদু দাসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। যদিও এব্যাপারে মনোজ দাস কিছু বলতে চাননি। মৃত শিশুর ঠাকুমা ভাদু দাস জানিয়েছেন,কোনো পোকামাকড় কামড়ানোর জন্যই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে বলে অনুমান। তাকে খুন করা হয়নি। শিশুটির দিদিমা কল্পনা দাস জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে পুতুল দাসের কন্যা সন্তান হওয়ার পরই বারবার জামাই হুমকি দিত, মেয়ে হয়েছে ওকে বাঁচিয়ে রাখবো না। ওকে মেরে ফেলবো। কল্পনা দাস জানিয়েছেন, জামাই শেষে তাই করলো। তিনি জানিয়েছেন, এই ঘটনায় জামাইয়ের কঠিনতম সাজা হোক এটাই তাঁরা চাইছেন।
মৃত শিশুর মা পুতুল দাস জানিয়েছেন, প্রায় দেড় বছর আগে মনোজ দাসের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। প্রথম কন্যা সন্তান জন্মানোর পর থেকেই অশান্তি শুরু করেন ক্ষেতমজুর মনোজ দাস। এমনকি তিনি তাঁর কন্যা সন্তানকে কোলেও নিতেন না। পুতুল দাসের অভিযোগ, কন্যা সন্তান হওয়ায় প্রায়ই তিনি মেয়েকে মেরে ফেলার কথা বলতেন। পুতুল দাস জানিয়েছেন, শনিবার সকালে তিনি মেয়েকে তার বাবার কোলে দিয়ে বাথরুমে চলে যান। তখন শিশুটি রীতিমত সুস্থ এবং খেলা করছিল। কিন্তু বাথরুম থেকে ফিরে এসে তিনি দেখেন শিশুর বাঁ গাল দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে, গলায় কালসিটে দাগ, নিথর হয়ে শিশুটি পড়ে রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ভাতার হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় পুলিশ শিশুটির বাবা মনোজ দাস এবং ভাদু দাসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। যদিও এব্যাপারে মনোজ দাস কিছু বলতে চাননি। মৃত শিশুর ঠাকুমা ভাদু দাস জানিয়েছেন,কোনো পোকামাকড় কামড়ানোর জন্যই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে বলে অনুমান। তাকে খুন করা হয়নি। শিশুটির দিদিমা কল্পনা দাস জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে পুতুল দাসের কন্যা সন্তান হওয়ার পরই বারবার জামাই হুমকি দিত, মেয়ে হয়েছে ওকে বাঁচিয়ে রাখবো না। ওকে মেরে ফেলবো। কল্পনা দাস জানিয়েছেন, জামাই শেষে তাই করলো। তিনি জানিয়েছেন, এই ঘটনায় জামাইয়ের কঠিনতম সাজা হোক এটাই তাঁরা চাইছেন।