ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,মেমারি: বামফ্রণ্টের ফ্রণ্টভুক্ত শরিক সংগঠন গুলিতে একের পর এক ভাঙনে শনিবার নতুন অধ্যায় যুক্ত হল আরএসপি। কিছুদিন আগেই ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে প্রাক্তন বিধায়ক সহ শতাধিক ফরওয়ার্ড ব্লক সমর্থক ও নেতা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। শনিবার বর্ধমানের পাহাড়হাটিতে মেমারী ১নং ব্লকের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সম্মেলনে আর এসপির জেলা সম্পাদক স্বপন ব্যানার্জ্জী সহ আরএসপির জেলা কমিটির প্রায় ১২জন নেতা সহ মোট ১১৯জন আরএসপি ছেড়ে যোগ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসে। এদিন আরএসপি থেকে আসা এই নেতাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ।
বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু জানিয়েছেন, বামফ্রণ্টের সঙ্গে কংগ্রেসের আঁতাত মেনে নিতে না পারা সহ মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উন্নয়নের শরিক হতেই এদিন এই আরএসপি-র নেতারা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।
খোদ আরএসপির জেলা সম্পাদক স্বপন ব্যানার্জ্জী জানিয়েছেন, এর আগেও তাঁরা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে রাজ্য কমিটির কাছে কংগ্রেসের সঙ্গে আঁতাতের বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের কথা কেউ শোনেনি। এরই মাঝে বিজেপির বাড়বাড়ন্ত যেভাবে ঘটছে তাকে রোখার মত কোনো কোমড়ের জোরও নেই বর্তমান বামপন্থীদের। বিজেপিকে রুখতে পারে তৃণমূলই। এর সঙ্গে রয়েছে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলার উন্নয়ন যজ্ঞ।
স্বপনবাবু জানিয়েছেন, তাঁরা বিরোধী রাজনীতি করলেও মমতা বন্দোপাধ্যায়ের এই উন্নয়ন যজ্ঞকে তাঁরা সম্মান জানিয়েছেন। তাই আর বিরোধী রাজনীতি নয়, সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসে যুক্ত হয়েই এই উন্নয়নের কাজ করে যেতে চান তাঁরা। স্বপনবাবু জানিয়েছেন, এদিন আরএসপি ছেড়ে মোট ১১৯জন যোগ দিলেও আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই পূর্ব বর্ধমান জেলা থেকেই জেলা কমিটির সদস্য সহ প্রায় ৫ হাজার আরএসপি সমর্থক তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন।
স্বপনবাবু জানিয়েছেন, যেহেতু তিনি অবিভক্ত বর্ধমান জেলার আরএসপি জেলা সম্পাদক ছিলেন তাই বর্তমান পশ্চিম বর্ধমান থেকেও আরএসপির সমর্থক ও নেতারা যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূলে। উল্লেখ্য, এদিন স্বপনবাবুর সঙ্গে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন আরএসপির যুব জেলা সম্পাদক জনি মিদ্যা, ছাত্র সংগঠনের জেলা সম্পাদক সুদীপ্ত ব্যানার্জ্জী, সারা বাংলা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা সংগঠনের সম্পাদক কুতুব ব্যানার্জ্জী সহ জেলা সদস্য জয়ন্ত চক্রবর্তী, শংকর মুখার্জ্জী, মহাবিষ্ণু চ্যাটার্জ্জী সহ প্রায় ১২জন জেলা কমিটির সদস্য। উল্লেখ্য আরএসপির বর্তমান জেলা কমিটির (অবিভক্ত বর্ধমান) বর্তমান মোট সদস্যের সংখ্যা ছিল ৩১ জন। তার মধ্যে সিংহভাগই তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন।
ফলে কার্যত বর্ধমান জেলায় আরএসপি সাইনবোর্ডেই পরিণত হতে চলেছে। কারণ কিছুকাল আগেই আরএসপির প্রাক্তন জেলা সম্পাদক অঞ্জন মুখার্জ্জী বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তখনই একপ্রস্থ আরএসপিতে ভাঙন দেখা দিলেও শনিবার কার্যত তৃণমূল নিশ্চিহ্ন করে দিল বামপন্থী এই শরিক সংগঠনটাকেই।
খোদ আরএসপির জেলা সম্পাদক স্বপন ব্যানার্জ্জী জানিয়েছেন, এর আগেও তাঁরা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে রাজ্য কমিটির কাছে কংগ্রেসের সঙ্গে আঁতাতের বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের কথা কেউ শোনেনি। এরই মাঝে বিজেপির বাড়বাড়ন্ত যেভাবে ঘটছে তাকে রোখার মত কোনো কোমড়ের জোরও নেই বর্তমান বামপন্থীদের। বিজেপিকে রুখতে পারে তৃণমূলই। এর সঙ্গে রয়েছে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলার উন্নয়ন যজ্ঞ।
স্বপনবাবু জানিয়েছেন, তাঁরা বিরোধী রাজনীতি করলেও মমতা বন্দোপাধ্যায়ের এই উন্নয়ন যজ্ঞকে তাঁরা সম্মান জানিয়েছেন। তাই আর বিরোধী রাজনীতি নয়, সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসে যুক্ত হয়েই এই উন্নয়নের কাজ করে যেতে চান তাঁরা। স্বপনবাবু জানিয়েছেন, এদিন আরএসপি ছেড়ে মোট ১১৯জন যোগ দিলেও আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই পূর্ব বর্ধমান জেলা থেকেই জেলা কমিটির সদস্য সহ প্রায় ৫ হাজার আরএসপি সমর্থক তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন।
স্বপনবাবু জানিয়েছেন, যেহেতু তিনি অবিভক্ত বর্ধমান জেলার আরএসপি জেলা সম্পাদক ছিলেন তাই বর্তমান পশ্চিম বর্ধমান থেকেও আরএসপির সমর্থক ও নেতারা যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূলে। উল্লেখ্য, এদিন স্বপনবাবুর সঙ্গে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন আরএসপির যুব জেলা সম্পাদক জনি মিদ্যা, ছাত্র সংগঠনের জেলা সম্পাদক সুদীপ্ত ব্যানার্জ্জী, সারা বাংলা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা সংগঠনের সম্পাদক কুতুব ব্যানার্জ্জী সহ জেলা সদস্য জয়ন্ত চক্রবর্তী, শংকর মুখার্জ্জী, মহাবিষ্ণু চ্যাটার্জ্জী সহ প্রায় ১২জন জেলা কমিটির সদস্য। উল্লেখ্য আরএসপির বর্তমান জেলা কমিটির (অবিভক্ত বর্ধমান) বর্তমান মোট সদস্যের সংখ্যা ছিল ৩১ জন। তার মধ্যে সিংহভাগই তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন।
ফলে কার্যত বর্ধমান জেলায় আরএসপি সাইনবোর্ডেই পরিণত হতে চলেছে। কারণ কিছুকাল আগেই আরএসপির প্রাক্তন জেলা সম্পাদক অঞ্জন মুখার্জ্জী বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তখনই একপ্রস্থ আরএসপিতে ভাঙন দেখা দিলেও শনিবার কার্যত তৃণমূল নিশ্চিহ্ন করে দিল বামপন্থী এই শরিক সংগঠনটাকেই।