ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমান:সুন্দরী মহিলাকে টোপ হিসাবে ব্যবহার করে জাতীয় সড়কে যাতায়াতকারী ট্রাক চালকের সর্বস্ব লুঠ এমনকি আস্ত ট্রাক হাইজ্যাক করার একটি দলকে ধরে ফেললো বর্ধমান থানার পুলিশ। রবিবার ভোরে এক ট্রাক চালকের দেওয়া খবরের সূত্র ধরে বর্ধমান থানার পুলিশ লাকুর্ডি এলাকার একটি হিমঘরের পাশ থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে।ধৃতদের মধ্যে ৬জন পুরুষ ছাড়াও রয়েছে একজন মহিলা।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃতদের নাম শেখ আমির, জয়ন্ত বাগ, শেখ আকাশ, কিশোর দাস, সাহেব ওরফে শ্রীজিত দেব, আনিস সেখ ও নাগরানি মোদালিয়া। নাগরানির বাড়ি হুগলীর চুঁচুড়ার দোলবাড়িতে। বাকিদের বাড়ি বর্ধমান শহরের বড়বাজার, বাজেপ্রতাপপুর মালিরবাগান, দুবরাজদিঘী, তিনকোণিয়া গুডসেড রোড ও সর্বমঙ্গলাপাড়ায়। ধৃতদের কাছ থেকে ভোজালি, রড, লাঠি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে,ধৃতরা জেরায় স্বীকার করেছে ওই ওই সুন্দরী মহিলাকে তারা ‘টোপ’ হিসাবে ব্যবহার
করে প্রায়ই এই ধরণের অপরাধ মূলক কাজ করতো। ধৃতরা স্বীকার করেছে, ওই সুন্দরী মহিলাকে মাঝ রাস্তায় দাড় করিয়ে রাখা হতো। একাকী মহিলাকে রাস্তায় দেখে তাঁর খপ্পরে পড়তেন লরি চালকেরা৷
তারপর ওই মহিলা লরি চালকদের নির্জন জায়গায় নিয়ে যেত৷ সেখানে আগে থেকেই ওঁৎ পেতে থাকা দলের অন্যরা চালকের কাছ থেকে জোর করে টাকা পয়সা কেড়ে নিত। এমনকি তাকে বেহুস করার পর ট্রাক হাইজ্যাকিংয়ের ঘটনাও ঘটতো।
উল্লেখ্য,বর্ধমানের জাতীয় সড়কে প্রায়ই এই ধরণের অপরাধের খবর পুলিশের কাছে আসছিলো।বেশ কয়েকটি ঘটনার সূত্র ধরে পুলিশ তদন্তে নামে। আর তারপরই ট্রাক হাইজ্যাকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত এই দলটিকে পাকড়াও করলো পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃতদের নাম শেখ আমির, জয়ন্ত বাগ, শেখ আকাশ, কিশোর দাস, সাহেব ওরফে শ্রীজিত দেব, আনিস সেখ ও নাগরানি মোদালিয়া। নাগরানির বাড়ি হুগলীর চুঁচুড়ার দোলবাড়িতে। বাকিদের বাড়ি বর্ধমান শহরের বড়বাজার, বাজেপ্রতাপপুর মালিরবাগান, দুবরাজদিঘী, তিনকোণিয়া গুডসেড রোড ও সর্বমঙ্গলাপাড়ায়। ধৃতদের কাছ থেকে ভোজালি, রড, লাঠি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে,ধৃতরা জেরায় স্বীকার করেছে ওই ওই সুন্দরী মহিলাকে তারা ‘টোপ’ হিসাবে ব্যবহার
করে প্রায়ই এই ধরণের অপরাধ মূলক কাজ করতো। ধৃতরা স্বীকার করেছে, ওই সুন্দরী মহিলাকে মাঝ রাস্তায় দাড় করিয়ে রাখা হতো। একাকী মহিলাকে রাস্তায় দেখে তাঁর খপ্পরে পড়তেন লরি চালকেরা৷
তারপর ওই মহিলা লরি চালকদের নির্জন জায়গায় নিয়ে যেত৷ সেখানে আগে থেকেই ওঁৎ পেতে থাকা দলের অন্যরা চালকের কাছ থেকে জোর করে টাকা পয়সা কেড়ে নিত। এমনকি তাকে বেহুস করার পর ট্রাক হাইজ্যাকিংয়ের ঘটনাও ঘটতো।
উল্লেখ্য,বর্ধমানের জাতীয় সড়কে প্রায়ই এই ধরণের অপরাধের খবর পুলিশের কাছে আসছিলো।বেশ কয়েকটি ঘটনার সূত্র ধরে পুলিশ তদন্তে নামে। আর তারপরই ট্রাক হাইজ্যাকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত এই দলটিকে পাকড়াও করলো পুলিশ।