ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান:গোটা রাজ্যের মধ্যে নজীর সৃষ্টি করতে একইদিনে একইসময়ে একই রাস্তায় মহরমের তাজিয়া এবং দুর্গাপূজোর বিসর্জন করার আবেদন রাখলেন বর্ধমান দক্ষিণ কেন্দ্রের তৃণমূল বিধায়ক তথা বিডিএ-র চেয়ারম্যান রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়।বৃহস্পতিবার বর্ধমান সংস্কৃতি লোকমঞ্চে আয়োজিত বর্ধমান শহরের পুজো কমিটি এবং মহরম কমিটিকে নিয়ে আয়োজিত সভায় জেলা প্রশাসনের কাছে এই প্রস্তাব রাখেন তিনি। যদিও এই প্রস্তাবকে নিয়ে দলীয় স্তরেই বিতর্ক দেখা দিয়েছে।
এদিন সভায় উপস্থিত জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের অধিকারিকগণ সাধারণ মানুষ,দুর্গাপূজা কমিটি এবং মহরম কমিটির গুলির প্রতি উৎসবের দিনগুলিতে সম্প্রীতির বাতাবরণ বজায় রাখার আবেদন জানান। পূর্ব বর্ধমান জেলার পুলিশ সুপার কুনাল আগারওয়াল এদিন বলেন,পুজোর সময় বেপরোয়া বাইক চালকদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জাতীয় সড়কে ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টার বেশি গতিতে গাড়ি চালানো হলে সংশ্লিষ্ট বাইক আরোহীর বাইক বাজেয়াপ্ত করা হবে। এমনকি শহরের মধ্যেও বাইকের গতিবেগ যাতে ঘণ্টায় ৪০ কিমির মধ্যে রাখা যায় তার জন্য এদিন সভায় আবেদন জানান পুজো কমিটির উদ্যোক্তারা। পুলিশ সুপার বলেন,যে বাইক ধরা হবে সেটি যাতে লক্ষী পুজোর পর ছাড়া হয় সে ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
এদিন বর্ধমানের মহকুমা শাসক (উত্তর) পুষ্পেন্দু সরকার জানান,মহরমের ক্ষেত্রে আগুন নিয়ে খেলা এবং ডিজে বাজানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে পুলিশ নির্ধারিত রুটেই মহরমের তাজিয়া নিয়ে যেতে হবে।পুরপতি ডা. স্বরূপ দত্ত এদিন জানান, পুজোর দিনে নিরবচ্ছিন পুর পরিষেবা দেবার জন্য অফিস খোলা থাকবে। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে সকলকে সুন্দর ব্যবহার করারও আবেদন জানিয়েছেন।
এদিন পুজো উপলক্ষ্যে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুজো গাইড ম্যাপের উদ্বোধন করা হয়। এছাড়াও একটি পুজো অ্যাপসেরও উদ্বোধন করা হয়।পুলিশ সুপার জানান,এবছর পূর্ব বর্ধমান জেলায় মোট ২৫২৫টি পুজো হচ্ছে। তার মধ্যে বর্ধমান শহরেই হচ্ছে ১৩১টি পূজো। এছাড়াও শহরে রাত্রি ১২টা পর্যন্ত যান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।প্রয়োজনে সময়সীমা বাড়ানো কমানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার। ঠাকুর দেখতে আসা সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য এবার উল্লাসের পরিবর্তে আলিশা বাসস্ট্যাণ্ড এবং নবাবহাটের পরিবর্তে গোলাপবাগ মোড়ে কার পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কালনা ও কাটোয়া থেকে আগতদের কার পার্কিং করা হচ্ছে ষ্টেশন মোড় এলাকায়।
উল্লেখ্য, এদিন গতবারের সেরা মহরম কমিটি এবং সেরা পুজো উদ্যোক্তাদের পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
এদিন বর্ধমানের মহকুমা শাসক (উত্তর) পুষ্পেন্দু সরকার জানান,মহরমের ক্ষেত্রে আগুন নিয়ে খেলা এবং ডিজে বাজানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে পুলিশ নির্ধারিত রুটেই মহরমের তাজিয়া নিয়ে যেতে হবে।পুরপতি ডা. স্বরূপ দত্ত এদিন জানান, পুজোর দিনে নিরবচ্ছিন পুর পরিষেবা দেবার জন্য অফিস খোলা থাকবে। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে সকলকে সুন্দর ব্যবহার করারও আবেদন জানিয়েছেন।
এদিন পুজো উপলক্ষ্যে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুজো গাইড ম্যাপের উদ্বোধন করা হয়। এছাড়াও একটি পুজো অ্যাপসেরও উদ্বোধন করা হয়।পুলিশ সুপার জানান,এবছর পূর্ব বর্ধমান জেলায় মোট ২৫২৫টি পুজো হচ্ছে। তার মধ্যে বর্ধমান শহরেই হচ্ছে ১৩১টি পূজো। এছাড়াও শহরে রাত্রি ১২টা পর্যন্ত যান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।প্রয়োজনে সময়সীমা বাড়ানো কমানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার। ঠাকুর দেখতে আসা সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য এবার উল্লাসের পরিবর্তে আলিশা বাসস্ট্যাণ্ড এবং নবাবহাটের পরিবর্তে গোলাপবাগ মোড়ে কার পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কালনা ও কাটোয়া থেকে আগতদের কার পার্কিং করা হচ্ছে ষ্টেশন মোড় এলাকায়।
উল্লেখ্য, এদিন গতবারের সেরা মহরম কমিটি এবং সেরা পুজো উদ্যোক্তাদের পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
ছবি - সুরজ প্রসাদ



