সৌরীশ দে,বর্ধমান : দাদা দয়া করে ১ টাকার কয়েন দেবেন না। নিতে পারবো না।
কেন নেবেন না? সরকার থেকে কি এই কয়েন অচল ঘোষণা করেছে ? আমি যখন নিচ্ছি আপনাকেও তো নিতে হবে।
না দাদা , মহাজন থেকে ব্যাঙ্ক কেউই আর এক টাকার কয়েন আমাদের কাছ থেকে নিচ্ছে না। আপনার কাছ থেকে নিলে আমার পুঁজি কমে যাবে। আমি ব্যবসা চালাবো কি করে ?
বর্ধমান শহর জুড়ে এখন এই কয়েন সমস্যায় জেরবার ছোট বড় দোকানি থেকে আম জনতা। সব থেকে বেশি সমস্যা তৈরী হয়েছে খুব ছোট দোকানদারদের সাথে। কিছু কেনার পর দাম মেটাতে গিয়ে প্রায়ই বচসায় জড়িয়ে পড়ছেন খদ্দের ও দোকানদার।
এই সমস্যার সমাধান কি? আপাতত কেউই বাতলে দিতে পারছেন না।
বাজারের বিভিন্ন অনিয়ম ,বেনিয়ম নিয়ে প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কখনো ওজনদারিতে কারচুপি রোধে ,কখনো ফল ও সবজিতে নকল রং ব্যবহার রুখতে আবার কখনো প্লাস্টিক,গুটকা জাতীয় পান মসলা বিক্রীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে। রীতিমতো দলবল নিয়ে প্রশাসনিক অধিকারিকরা বাজারে অভিযান চালিয়েছে। সুফলও পাওয়া গেছে। কিন্তু গত বেশ কয়েকমাস ধরে শহর বর্ধমানে চলতে থাকা কয়েন সমস্যা নিয়ে প্রশাসনিক মহলে কোনো হেলদোল নেই। নেই কোনো সঠিক নির্দেশিকা। শহরবাসী দেখেছে বিভিন্ন বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে মাঝে মধ্যে প্রচারও চালানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। কিন্তু বাড়তে থাকা এই কয়েন সমস্যা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেই প্রশাসনের কোনো মহলের বলে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন শহরবাসী।
কেন এই ১ টাকার কয়েন নিয়ে সমস্যা তৈরী হলো, আর তার সমাধানই বা কি - সে বিষয়ে অনেকেই নানা মত প্রকাশ করছেন।
পূর্ব বর্ধমান জেলার জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব এই সমস্যা নিয়ে আগেই জানিয়েছেন, খুচরো কয়েন ভারত সরকার বাতিল করেনি। তাই তা সচল। সকলেই নিতে বাধ্য। কেউ নিতে অস্বীকার করলে এবং এ ব্যাপারে কেউ অভিযোগ জানালে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিন্তু কে কার কথা শোনে। দু চার টাকা খুচরোর জন্য কেই বা প্রশাসনিক হেপা পোয়াতে যাবে। এই ভেবে কেউই আর বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধছে না। সুতরাং সমস্যা যে তিমিরে থাকার সেখানেই রয়ে যাচ্ছে।
শহরের বি সি রোড,কোর্ট চত্বর,জেলখানা মোড় ,বড় বাজার এলাকার বেশ কয়েকজন ছোট ব্যাবসায়ীর কথায় আমরা খুচরো নিয়ে যদি অন্যত্র চালাতে না পারি তাহলে গ্রাহকের কাছ থেকে নেবো কি করে। পাশাপাশি গ্রাহকদের অভিযোগ, কিছু দোকানদার কোনো কারণ ছাড়াই শুধু শুধু কয়েন নিতে অস্বীকার করছে।
শহরের রাধানগর পাড়ার বাসিন্দা মহ: ইমতিয়াজ খুচরো সমস্যা নিয়ে অবিলম্বে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করার জন্য প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
কেন নেবেন না? সরকার থেকে কি এই কয়েন অচল ঘোষণা করেছে ? আমি যখন নিচ্ছি আপনাকেও তো নিতে হবে।
না দাদা , মহাজন থেকে ব্যাঙ্ক কেউই আর এক টাকার কয়েন আমাদের কাছ থেকে নিচ্ছে না। আপনার কাছ থেকে নিলে আমার পুঁজি কমে যাবে। আমি ব্যবসা চালাবো কি করে ?
বর্ধমান শহর জুড়ে এখন এই কয়েন সমস্যায় জেরবার ছোট বড় দোকানি থেকে আম জনতা। সব থেকে বেশি সমস্যা তৈরী হয়েছে খুব ছোট দোকানদারদের সাথে। কিছু কেনার পর দাম মেটাতে গিয়ে প্রায়ই বচসায় জড়িয়ে পড়ছেন খদ্দের ও দোকানদার।
এই সমস্যার সমাধান কি? আপাতত কেউই বাতলে দিতে পারছেন না।
বাজারের বিভিন্ন অনিয়ম ,বেনিয়ম নিয়ে প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কখনো ওজনদারিতে কারচুপি রোধে ,কখনো ফল ও সবজিতে নকল রং ব্যবহার রুখতে আবার কখনো প্লাস্টিক,গুটকা জাতীয় পান মসলা বিক্রীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে। রীতিমতো দলবল নিয়ে প্রশাসনিক অধিকারিকরা বাজারে অভিযান চালিয়েছে। সুফলও পাওয়া গেছে। কিন্তু গত বেশ কয়েকমাস ধরে শহর বর্ধমানে চলতে থাকা কয়েন সমস্যা নিয়ে প্রশাসনিক মহলে কোনো হেলদোল নেই। নেই কোনো সঠিক নির্দেশিকা। শহরবাসী দেখেছে বিভিন্ন বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে মাঝে মধ্যে প্রচারও চালানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। কিন্তু বাড়তে থাকা এই কয়েন সমস্যা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেই প্রশাসনের কোনো মহলের বলে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন শহরবাসী।
কেন এই ১ টাকার কয়েন নিয়ে সমস্যা তৈরী হলো, আর তার সমাধানই বা কি - সে বিষয়ে অনেকেই নানা মত প্রকাশ করছেন।
পূর্ব বর্ধমান জেলার জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব এই সমস্যা নিয়ে আগেই জানিয়েছেন, খুচরো কয়েন ভারত সরকার বাতিল করেনি। তাই তা সচল। সকলেই নিতে বাধ্য। কেউ নিতে অস্বীকার করলে এবং এ ব্যাপারে কেউ অভিযোগ জানালে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিন্তু কে কার কথা শোনে। দু চার টাকা খুচরোর জন্য কেই বা প্রশাসনিক হেপা পোয়াতে যাবে। এই ভেবে কেউই আর বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধছে না। সুতরাং সমস্যা যে তিমিরে থাকার সেখানেই রয়ে যাচ্ছে।
শহরের বি সি রোড,কোর্ট চত্বর,জেলখানা মোড় ,বড় বাজার এলাকার বেশ কয়েকজন ছোট ব্যাবসায়ীর কথায় আমরা খুচরো নিয়ে যদি অন্যত্র চালাতে না পারি তাহলে গ্রাহকের কাছ থেকে নেবো কি করে। পাশাপাশি গ্রাহকদের অভিযোগ, কিছু দোকানদার কোনো কারণ ছাড়াই শুধু শুধু কয়েন নিতে অস্বীকার করছে।
শহরের রাধানগর পাড়ার বাসিন্দা মহ: ইমতিয়াজ খুচরো সমস্যা নিয়ে অবিলম্বে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করার জন্য প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।