

ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ ট্রাফিক নিয়ম ভঙ্গ করলে এতদিন বর্ধমান জেলায় গাড়ির লাইসেন্স বাতিল করা, চালকের লাইসেন্স বাতিল করা ছাড়াও জরিমানা আদায় করা হত। এই প্রথম নিয়ম ভেঙ্গে নির্দিষ্ট গতির বাইরে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য জরিমানার বদলে পুলিশ অভিনব শাস্তি দিল চালককে। ২৫ দিন প্রতিদিন ২ ঘণ্টা করে বর্ধমান আরামবাগ রুটের বিভিন্ন জায়গায় রীতিমত ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের কাজ করতে হবে অভিযুক্ত ট্রাফিক নিয়ম ভঙ্গকারি সেই চালককে। আর এহেন শাস্তির ঘটনায় আলোড়ন পড়েছে এলাকাজুড়ে। যদিও পথ নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের এই নতুন উদ্যোগকে স্বাগত জানালেন অসংখ্য গাড়ির চালক।
আউশগ্রামের কয়রাপুরের বাসিন্দা ট্রাক চালক সেখ সইফুদ্দিন গত ৬ আগষ্ট দ্রুতগতিতে লরী নিয়ে যাচ্ছিলেন বর্ধমান আরামবাগ রোডে। গাড়ির দ্রুত গতি থাকায় কর্তব্যরত সেহারাবাজার ট্রাফিক পুলিশের ওসি সুকুমার মণ্ডল সইফুদ্দিনের গাড়ি চালানোর লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করে তাঁকে পাঠিয়ে দেন বর্ধমান সদর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক (দক্ষিণ) আমিনুল ইসলাম খানের কাছে। এরপর এসডিপিও সইফুদ্দিনকে অভিনব শাস্তি দেন। তাঁকে ২৫ দিন প্রতিদিন ২ ঘণ্টা করে বর্ধমান আরামবাগ রুটের বিভিন্ন জায়গায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
সেহারাবাজার ট্রাফিক পুলিশের ওসি সুকুমার মণ্ডল জানিয়েছেন, শনিবার থেকে সইফুদ্দিনকে নিয়ে তাঁরা খণ্ডঘোষের বাদুলিয়া থেকে এই কর্মসূচি তথা সইফুদ্দিনের শাস্তি শুরু করেছেন। এদিন এই কর্মসূচীকে স্বাগত জানিয়েছেন পথচলতি সমস্ত গাড়ির চালকরাই। খোদ লরী চালক সইফুদ্দিন গাড়ি চালকদের ৪০ কিমির বেশি গতিতে গাড়ি চালাতে নিষেধ করেছেন। সেখ সইফুদ্দিন জানিয়েছেন, এই ঘটনায় তিনি বড় শিক্ষা পেয়েছেন। তিনি নিজে কখনও আর অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি যেমন চালাবেন না, তেমনি অন্য চালকদেরও তিনি নিষেধ করবেন।
আউশগ্রামের কয়রাপুরের বাসিন্দা ট্রাক চালক সেখ সইফুদ্দিন গত ৬ আগষ্ট দ্রুতগতিতে লরী নিয়ে যাচ্ছিলেন বর্ধমান আরামবাগ রোডে। গাড়ির দ্রুত গতি থাকায় কর্তব্যরত সেহারাবাজার ট্রাফিক পুলিশের ওসি সুকুমার মণ্ডল সইফুদ্দিনের গাড়ি চালানোর লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করে তাঁকে পাঠিয়ে দেন বর্ধমান সদর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক (দক্ষিণ) আমিনুল ইসলাম খানের কাছে। এরপর এসডিপিও সইফুদ্দিনকে অভিনব শাস্তি দেন। তাঁকে ২৫ দিন প্রতিদিন ২ ঘণ্টা করে বর্ধমান আরামবাগ রুটের বিভিন্ন জায়গায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
সেহারাবাজার ট্রাফিক পুলিশের ওসি সুকুমার মণ্ডল জানিয়েছেন, শনিবার থেকে সইফুদ্দিনকে নিয়ে তাঁরা খণ্ডঘোষের বাদুলিয়া থেকে এই কর্মসূচি তথা সইফুদ্দিনের শাস্তি শুরু করেছেন। এদিন এই কর্মসূচীকে স্বাগত জানিয়েছেন পথচলতি সমস্ত গাড়ির চালকরাই। খোদ লরী চালক সইফুদ্দিন গাড়ি চালকদের ৪০ কিমির বেশি গতিতে গাড়ি চালাতে নিষেধ করেছেন। সেখ সইফুদ্দিন জানিয়েছেন, এই ঘটনায় তিনি বড় শিক্ষা পেয়েছেন। তিনি নিজে কখনও আর অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি যেমন চালাবেন না, তেমনি অন্য চালকদেরও তিনি নিষেধ করবেন।
এদিন খণ্ডঘোষের আকুইয়ের বাসিন্দা ছোট গাড়ির চালক বিধানচন্দ্র দলুই জানিয়েছেন, ট্রাফিক পুলিশের এটা অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং ভাল উদ্যোগ। তিনিও এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন। এর ফলে একদিকে যেমন প্রত্যেক গাড়ির চালক সতর্ক হবেন, পাশাপাশি জনবহুল রাস্তায় দুর্ঘটনার ঘটনাও কমবে।