ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স বিভাগের কর্মীদের আচমকাই কর্মবিরতি পালনকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দিল বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃণমূল সমর্থিত কর্মচারী সংগঠন এই ঘটনায় প্রতিবাদে নামলে উত্তেজনা বাড়ে।
ফিনান্স বিভাগের কর্মীদের অভিযোগ, বুধবার উপাচার্য নিমাই সাহা এই বিভাগের কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। আর তারই প্রতিবাদে এদিন ফিনান্স বিভাগের কর্মীরা সকাল থেকেই পেন ডাউন করেন। এর ফলে দূর দুরান্ত থেকে আসা ছাত্রছাত্রীরা সমস্যায় পড়েন। এরপরেই তৃণমুল সমর্থিত কর্মচারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা ফিনান্স বিভাগে চলে আসেন। তাঁরা কর্মীদের কাজে যোগ দেবার আবেদন জানান। এনিয়েই দু'পক্ষের মধ্যে বাক বিতন্ডা শুরু হয়।
তৃণমূল সমর্থিত কর্মচারী সংগঠনের নেতা শ্যামাপ্রসাদ বন্দোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ফিনান্স বিভাগের কর্মীরা এদিন আচমকাই কর্মবিরতি পালন করতে থাকেন। এর ফলে ছাত্রছাত্রী থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তাঁরা আবেদন জানান, কর্মীদের কাজে ফেরত যাবার জন্য। তাঁদের যদি দাবী দাওয়া বা কোনো অভিযোগ থাকে তাহলে তা আলোচনার মধ্যেই মেটানো সম্ভব। সেক্ষেত্রে সংগঠন তাঁদের পাশে আছে। কিন্তু কখনই কর্মবিরতিকে তাঁরা রেয়াত করবেন না। এই ঘটনায় উত্তেজনা দেখা দিলে খোদ উপাচার্য আসেন ঘটনাস্থলে। তিনি কথা বলেন কর্মীদের সঙ্গে। পরে তাঁরা কাজে যোগ দেন। যদিও উপাচার্য নিমাই সাহা জানিয়েছেন, কর্মীদের কিছু বক্তব্য ছিল। এটা একেবারেই আভ্যন্তরীণ বিষয়। কোনো গোলমাল হয়নি।
ফিনান্স বিভাগের কর্মীদের অভিযোগ, বুধবার উপাচার্য নিমাই সাহা এই বিভাগের কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। আর তারই প্রতিবাদে এদিন ফিনান্স বিভাগের কর্মীরা সকাল থেকেই পেন ডাউন করেন। এর ফলে দূর দুরান্ত থেকে আসা ছাত্রছাত্রীরা সমস্যায় পড়েন। এরপরেই তৃণমুল সমর্থিত কর্মচারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা ফিনান্স বিভাগে চলে আসেন। তাঁরা কর্মীদের কাজে যোগ দেবার আবেদন জানান। এনিয়েই দু'পক্ষের মধ্যে বাক বিতন্ডা শুরু হয়।
তৃণমূল সমর্থিত কর্মচারী সংগঠনের নেতা শ্যামাপ্রসাদ বন্দোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ফিনান্স বিভাগের কর্মীরা এদিন আচমকাই কর্মবিরতি পালন করতে থাকেন। এর ফলে ছাত্রছাত্রী থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তাঁরা আবেদন জানান, কর্মীদের কাজে ফেরত যাবার জন্য। তাঁদের যদি দাবী দাওয়া বা কোনো অভিযোগ থাকে তাহলে তা আলোচনার মধ্যেই মেটানো সম্ভব। সেক্ষেত্রে সংগঠন তাঁদের পাশে আছে। কিন্তু কখনই কর্মবিরতিকে তাঁরা রেয়াত করবেন না। এই ঘটনায় উত্তেজনা দেখা দিলে খোদ উপাচার্য আসেন ঘটনাস্থলে। তিনি কথা বলেন কর্মীদের সঙ্গে। পরে তাঁরা কাজে যোগ দেন। যদিও উপাচার্য নিমাই সাহা জানিয়েছেন, কর্মীদের কিছু বক্তব্য ছিল। এটা একেবারেই আভ্যন্তরীণ বিষয়। কোনো গোলমাল হয়নি।