ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃসাইকেল নিয়ে রাস্তার পাশে খেজুর কাঁটার ঝোপে পড়ে গিয়ে ১০ বছরের মেয়ের গলায় আড়াআড়িভাবে আটকে যাওয়া খেজুর কাঁটাকে সফলভাবে বার করলেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের চিকিৎসকরা। শনিবার বর্ধমান মেডিকেল কলেজে ইএনটি বিভাগে এই জটিল অস্ত্রোপচার করা হয়।
হাসপাতালে সূত্রে জানা গেছে, বীরভূম জেলার দেবগঞ্জ এলাকারবাসিন্দা ১০ বছরের গৌরি ঘোষ প্রায় দিন দশেক আগে সাইকেল নিয়ে জল আনতে গিয়েছিল বাড়ির কিছুটা দূরে। জল নিয়ে আসার সময় রাস্তায় গরুর পাল এসে পড়ায় সে সাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে খেজুর কাঁটার ঝোপে পড়ে যায়। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় খেজুর কাঁটা বিঁধে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে তাকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শরীরের অন্যান্য জায়গা থেকে কাঁটা বার করা গেলেও গলায় আটকে যাওয়া কাঁটা সেখানে বার করা যায়নি। এরপরই তাকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার গলায় একটি প্রায় পাঁচ সেন্টিমিটার এর খেজুর কাটা আড়াআড়িভাবে ঢুকে যায়। যেটা যেকোন সময় খাদ্যনালী বা শ্বাসনালী তে ফুটো করতে পারতো। অত্যন্ত খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হত। শনিবার অধ্যাপক ডাক্তার জয়ন্ত সাহা নেতৃত্বে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগে ডাক্তার অপূর্ব সরকার ,ডাক্তার শ্রীমন্তি কুন্ডু ও ডাক্তার শেখ নওয়াজুর রহমান এবং অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের ডাক্তার ঋদ্ধি রায় ও প্রকৃতি মাইতি এদিন এই অস্ত্রোপচার টিমে ছিলেন। গোরীর বাড়ির লোকজন জানিয়েছেন, সিউড়ি সদর হাসপাতালে তার হাতের কাঁটা বার করা হলেও গলার কাছে প্রবেশ করা কাঁটা বার করা যায়নি। এরপরই তাঁরা বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গৌরীকে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন। তাকে ইএনটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাক্তার দেবাশীষ বর্মন এর তত্ত্বাবধানে ভর্তি করা হয় এবং অত্যন্ত দ্রুততার সাথে চিকিৎসা শুরু করা হয়। আজ এই সফল অস্ত্রোপচারের পর স্বভাবতই খুশী গোটা পরিবার।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার গলায় একটি প্রায় পাঁচ সেন্টিমিটার এর খেজুর কাটা আড়াআড়িভাবে ঢুকে যায়। যেটা যেকোন সময় খাদ্যনালী বা শ্বাসনালী তে ফুটো করতে পারতো। অত্যন্ত খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হত। শনিবার অধ্যাপক ডাক্তার জয়ন্ত সাহা নেতৃত্বে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগে ডাক্তার অপূর্ব সরকার ,ডাক্তার শ্রীমন্তি কুন্ডু ও ডাক্তার শেখ নওয়াজুর রহমান এবং অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের ডাক্তার ঋদ্ধি রায় ও প্রকৃতি মাইতি এদিন এই অস্ত্রোপচার টিমে ছিলেন। গোরীর বাড়ির লোকজন জানিয়েছেন, সিউড়ি সদর হাসপাতালে তার হাতের কাঁটা বার করা হলেও গলার কাছে প্রবেশ করা কাঁটা বার করা যায়নি। এরপরই তাঁরা বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গৌরীকে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন। তাকে ইএনটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাক্তার দেবাশীষ বর্মন এর তত্ত্বাবধানে ভর্তি করা হয় এবং অত্যন্ত দ্রুততার সাথে চিকিৎসা শুরু করা হয়। আজ এই সফল অস্ত্রোপচারের পর স্বভাবতই খুশী গোটা পরিবার।