ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জটিল অস্ত্রোপচার করে ইমার্জেন্সী রিজিড ব্রংকোসকপি দ্বারা ৮ মাসের একটি বাচ্চার শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়া রং পেন্সিলের টুকরো বার করলেন চিকিৎসকরা। ডক্টর গণেশ গায়েনের নেতৃত্বে ৮ জনের একটি টিম প্রায় আধ ঘণ্টার চেষ্টায় রং পেন্সিলের টুকরোটি বের করে আনেন। শিশুটির পরিবারের অনুমান, খেলতে খেলতে রং পেন্সিলের টুকরোটা গলায় চলে গেছে।
বাচ্চাটির পরিবার সুত্রে জানা গেছে, হঠাৎ করে বাচ্চার প্রচন্ড কাশি এবং শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিক হলেও তাঁরা ভয় পেয়ে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরী বিভাগে শিশুটিকে নিয়ে আসেন। এরপর শিশুটিকে ইএনটি বিভাগে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে ডাক্তারবাবুরা দেখেন ও সিটি স্ক্যান এর সাহায্যে ভার্চুয়াল ব্রংকোসকপি করে দেখা হয় যে ডান দিকের ব্রংকাসে ফরেন বডি আটকে আছে। সেটা যদি বের না করা হয় তাহলে সেটা ফুসফুসে চলে যাব এবং ফুসফুস অকেজো হয়ে যাবে। এর ফলে বাচ্চাটি মারা যেতে পারে। তখনই তারা ইমারজেন্সি ব্রংকোসকপি করার সিদ্ধান্ত নেন।
উল্লেখ্য, গোটা রাজ্যের মধ্যে ভার্চুয়াল ব্রংকোসকপি কেবলমাত্র বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই করা হয়। এর্মাজেন্সি ব্রংকোসকপি কেবলমাত্র করা হয় কলকাতার পিজিতে। এদিন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই শিশুর চিকিৎসা টিমে ছিলেন ডক্টর গণেশ গায়েন, ডক্টর দেবাশীষ বর্মন, ডক্টর রিতম রায়, ডক্টর শ্রীমন্তি কুন্ডু , ডক্টর নওয়াজুর রহমান। এ্যানাসথেসিয়া থেকে ছিলেন ডক্টর তীর্থাশিষ মন্ডল,ডক্টর সৌভিক। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, রং পেন্সিলের টুকরো অনেক ভেতরে চলে গেছিল শ্বাসনালীর। প্রায় আধঘণ্টার প্রচেষ্টায় সেটিকে শ্বাসনালীর অনেক ভেতর থেকে বের করে আনা হয়। তাড়াতাড়ি এটা বের না করলে ফুসফুসের অনেক ভেতরে চলে গিয়ে বাচ্চাটির মৃত্যু অবধি হতে পারতো। বাচ্চাটির অবস্থা এখন স্থিতিশীল, বর্তমানে শিশুটিকে আইসিইউতে পর্যবেক্ষণের জন্য রাখা হয়েছে।
বাচ্চাটির পরিবার সুত্রে জানা গেছে, হঠাৎ করে বাচ্চার প্রচন্ড কাশি এবং শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। কিছুক্ষণ পর স্বাভাবিক হলেও তাঁরা ভয় পেয়ে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরী বিভাগে শিশুটিকে নিয়ে আসেন। এরপর শিশুটিকে ইএনটি বিভাগে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে ডাক্তারবাবুরা দেখেন ও সিটি স্ক্যান এর সাহায্যে ভার্চুয়াল ব্রংকোসকপি করে দেখা হয় যে ডান দিকের ব্রংকাসে ফরেন বডি আটকে আছে। সেটা যদি বের না করা হয় তাহলে সেটা ফুসফুসে চলে যাব এবং ফুসফুস অকেজো হয়ে যাবে। এর ফলে বাচ্চাটি মারা যেতে পারে। তখনই তারা ইমারজেন্সি ব্রংকোসকপি করার সিদ্ধান্ত নেন।
উল্লেখ্য, গোটা রাজ্যের মধ্যে ভার্চুয়াল ব্রংকোসকপি কেবলমাত্র বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই করা হয়। এর্মাজেন্সি ব্রংকোসকপি কেবলমাত্র করা হয় কলকাতার পিজিতে। এদিন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই শিশুর চিকিৎসা টিমে ছিলেন ডক্টর গণেশ গায়েন, ডক্টর দেবাশীষ বর্মন, ডক্টর রিতম রায়, ডক্টর শ্রীমন্তি কুন্ডু , ডক্টর নওয়াজুর রহমান। এ্যানাসথেসিয়া থেকে ছিলেন ডক্টর তীর্থাশিষ মন্ডল,ডক্টর সৌভিক। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, রং পেন্সিলের টুকরো অনেক ভেতরে চলে গেছিল শ্বাসনালীর। প্রায় আধঘণ্টার প্রচেষ্টায় সেটিকে শ্বাসনালীর অনেক ভেতর থেকে বের করে আনা হয়। তাড়াতাড়ি এটা বের না করলে ফুসফুসের অনেক ভেতরে চলে গিয়ে বাচ্চাটির মৃত্যু অবধি হতে পারতো। বাচ্চাটির অবস্থা এখন স্থিতিশীল, বর্তমানে শিশুটিকে আইসিইউতে পর্যবেক্ষণের জন্য রাখা হয়েছে।