ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,কাটোয়াঃ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত চতুর্থ শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা শনিবার শেষ হল। বর্তমান শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১ অক্টোবর। বর্ধমান জেলার ৪৫ টি পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে এই পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে চার হাজার। পর্ষদ সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক স্তরে পাশ ফেল ও বৃত্তি পরীক্ষা চালুর অঙ্গ হিসেবে যে শিক্ষা আন্দোলন তারই ধারাবাহিকতায় এই পরীক্ষা মাত্র ২০ টাকা ফি নিয়ে পর্ষদের উদ্যোগে ১৯৯২ সাল থেকে সম্পন্ন হয়ে আসছে। সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষক ও শিক্ষানুরাগী মানুষের অকুণ্ঠ সহযোগিতার ভিত্তিতে এই পরীক্ষা সম্পাদন হচ্ছে ও বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। কাটোয়া মহকুমায় মোট ২৮ টি সেন্টার ছিল। সেখানে ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় ২৮০০। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো দাঁইহাট, শ্রীখন্ড, কোশিগ্রাম,নিগন, শিমুলিয়া, ক্ষীরগ্রাম, আলমপুর, বনকাপাসি, কান্দরা, পালিশগ্রাম।
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,কাটোয়াঃ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত চতুর্থ শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা শনিবার শেষ হল। বর্তমান শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১ অক্টোবর। বর্ধমান জেলার ৪৫ টি পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে এই পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে চার হাজার। পর্ষদ সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক স্তরে পাশ ফেল ও বৃত্তি পরীক্ষা চালুর অঙ্গ হিসেবে যে শিক্ষা আন্দোলন তারই ধারাবাহিকতায় এই পরীক্ষা মাত্র ২০ টাকা ফি নিয়ে পর্ষদের উদ্যোগে ১৯৯২ সাল থেকে সম্পন্ন হয়ে আসছে। সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষক ও শিক্ষানুরাগী মানুষের অকুণ্ঠ সহযোগিতার ভিত্তিতে এই পরীক্ষা সম্পাদন হচ্ছে ও বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। কাটোয়া মহকুমায় মোট ২৮ টি সেন্টার ছিল। সেখানে ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় ২৮০০। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো দাঁইহাট, শ্রীখন্ড, কোশিগ্রাম,নিগন, শিমুলিয়া, ক্ষীরগ্রাম, আলমপুর, বনকাপাসি, কান্দরা, পালিশগ্রাম।