
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমানঃ শিশু সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে গণধর্ষণের স্বীকার হওয়া বীরভূমের কাঁকরতলা থানার বড়রা গ্রামের গৃহবধূকে প্রায় বিনা চিকিৎসায় বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ফেলে রাখার অভিযোগ তুলল ভারতীয় মানবধিকার সংরক্ষণ সঙ্ঘ।
সংগঠনের নেত্রী সঙ্গীতা চক্রবর্তীর অভিযোগ, গণধর্ষণের স্বীকার একজন রোগীকে কি ভাবে প্রসুতি বিভাগে ভর্তির পর সাধারন বেডে টানা তিন দিন প্রায় বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখল হাসপাতাল কত্রিপক্ষ। তিনি এও অভিযোগ করেছেন যে শুক্রবার বর্ধমান হাসপাতালে ওই মহিলার সঙ্গে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দেখা করতে যাওয়ার পরই ওই মহিলাকে আইসিইউ তে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জটিল বলে খোদ চিকিৎসক এদিন তাদের জানিয়েছেন। এদিন তারা ওই মহিলার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন।
যদিও বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেপুটি সুপার আমিতাভ সাহা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা ভর্তির সময় থাকেই জটিল ছিল। শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত থাকায় চিকিৎসার ব্যাপারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে। এই ধরনের একজন জরুরি রোগীর ক্ষেত্রে যা যা প্রয়োজনীয় পরীক্ষা বা চিকিৎসার প্রয়োজন ছিল সব কিছুই করা হচ্ছে। তবে ডেপুটি সুপার জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা এখনও জটিল। তাই ইতিমধ্যেই রোগীকে আইসিইউ তে রাখা হয়েছে। হাসপাতালের পক্ষ থেকে সবরকমের ব্যাবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত রবিবার বছর চব্বিশের এক গৃহবধূ তার বছর দুয়েকের সন্তানকে নিয়ে গত মঙ্গলবার সিউড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন চিকিৎসার জন্য। অনেক রাত্রি হয়ে যাওয়ায় গৃহবধূ বাড়ি ফিরতে পারেনি। সেই সময় তাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে বলে আবু গাফফার নামে গ্রামেরই এক পরিচিত ব্যাক্তি তাকে নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে যায়। কিন্তু রাস্তায় আরও কয়েকজন সঙ্গীদেরকে নিয়ে ওই গৃহবধূকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। পরে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে প্রথমে দুবরাজপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
ভারতীয় মানবধিকার সংরক্ষণ সঙ্ঘের নেত্রী সঙ্গীতা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, এই ঘটনার প্রতিবাদে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে চলেছেন।
সংগঠনের নেত্রী সঙ্গীতা চক্রবর্তীর অভিযোগ, গণধর্ষণের স্বীকার একজন রোগীকে কি ভাবে প্রসুতি বিভাগে ভর্তির পর সাধারন বেডে টানা তিন দিন প্রায় বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখল হাসপাতাল কত্রিপক্ষ। তিনি এও অভিযোগ করেছেন যে শুক্রবার বর্ধমান হাসপাতালে ওই মহিলার সঙ্গে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দেখা করতে যাওয়ার পরই ওই মহিলাকে আইসিইউ তে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জটিল বলে খোদ চিকিৎসক এদিন তাদের জানিয়েছেন। এদিন তারা ওই মহিলার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন।
যদিও বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেপুটি সুপার আমিতাভ সাহা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা ভর্তির সময় থাকেই জটিল ছিল। শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত থাকায় চিকিৎসার ব্যাপারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে। এই ধরনের একজন জরুরি রোগীর ক্ষেত্রে যা যা প্রয়োজনীয় পরীক্ষা বা চিকিৎসার প্রয়োজন ছিল সব কিছুই করা হচ্ছে। তবে ডেপুটি সুপার জানিয়েছেন, রোগীর শারীরিক অবস্থা এখনও জটিল। তাই ইতিমধ্যেই রোগীকে আইসিইউ তে রাখা হয়েছে। হাসপাতালের পক্ষ থেকে সবরকমের ব্যাবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত রবিবার বছর চব্বিশের এক গৃহবধূ তার বছর দুয়েকের সন্তানকে নিয়ে গত মঙ্গলবার সিউড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন চিকিৎসার জন্য। অনেক রাত্রি হয়ে যাওয়ায় গৃহবধূ বাড়ি ফিরতে পারেনি। সেই সময় তাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে বলে আবু গাফফার নামে গ্রামেরই এক পরিচিত ব্যাক্তি তাকে নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে যায়। কিন্তু রাস্তায় আরও কয়েকজন সঙ্গীদেরকে নিয়ে ওই গৃহবধূকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। পরে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে প্রথমে দুবরাজপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি হলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।
ভারতীয় মানবধিকার সংরক্ষণ সঙ্ঘের নেত্রী সঙ্গীতা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, এই ঘটনার প্রতিবাদে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে চলেছেন।
