ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক, বর্ধমানঃ পূর্ব বর্ধমান জেলার ২৩টি ব্লকের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে সার্ভে করে মিলল ৩৫১টি শিশুর অপুষ্টি। আর এরপরেই শিশুদের অপুষ্টি দূর করতে জোড়ালো উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু জানিয়েছেন, পোষণ প্রকল্পে এই ৩৫১টি শিশুর অপুষ্টি দূর করতে বর্ধমা্ন জেলা পরিষদ ১৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছে। এদিন জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, এই শিশুদের অপুষ্টি দূর করতে রাজস্থানের একটি কোম্পানীর তৈরী করা পুষ্টিবর্ধক একটি বিশেষ ধরণের খাবার তাঁরা আগামী ৬ মাস এই শিশুদের বিতরণ করবেন। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতেই তাঁদের এই বিশেষ ধরণের খাবার সংশ্লিষ্ট অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দেওয়া হবে।
এরই পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, যেহেতু শিশুদের অপুষ্টির ক্ষেত্রে মায়েদেরও একটি ভূমিকা থাকে তাই মায়েদের জন্য কি ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় সে ব্যাপারে ইতিমধ্যেই জেলা মুখ্য স্বাস্থ্যাধিকারিকের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। অপুষ্টিজনিত রোগে ভোগা শিশুদের পাশাপাশি তাঁরা অপুষ্টি শিশুর মায়েদেরও পৃথকভাবে খাবারের বন্দোবস্ত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। জেলাশাসক জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের পরিবারের আয়ের উৎস বাড়াতে তাদের বিনামূল্যে মুরগীর বাচ্চা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ফলের গাছ। এছাড়াও এই পরিবারগুলি যাতে কার্যতই ১০০ দিনের কাজ পায় সে ব্যাপারে নিশ্চিত করা হয়েছে।
জেলাশাসক জানিয়েছেন,আগামী ৬ মাসের মধ্যে গোটা জেলাকে অপুষ্টিমুক্ত করতে তাঁরা এই উদ্যোগ নিয়েছেন। উল্লেখ্য, গোটা জেলায় এই অপুষ্টিজনিত শিশু বেশী রয়েছে মেমারী-২ ব্লকে ৩৩টি এবং তারপরেই রয়েছে জামালপুরে ২৮টি। জেলাশাসক জানিয়েছেন, প্রতিটি শিশুর প্রতি বিশেষ নজরদারীর জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার একজন সরকারী অফিসারকে নিযুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা নিয়মিত তদারকি করবেন ওই শিশুদের। এদিন এই সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, জেলা আইসিডিএস প্রকল্পাধিকারিক অনুপম দত্ত, জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক কুশল চক্রবর্তী প্রমুখ।
এরই পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, যেহেতু শিশুদের অপুষ্টির ক্ষেত্রে মায়েদেরও একটি ভূমিকা থাকে তাই মায়েদের জন্য কি ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় সে ব্যাপারে ইতিমধ্যেই জেলা মুখ্য স্বাস্থ্যাধিকারিকের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। অপুষ্টিজনিত রোগে ভোগা শিশুদের পাশাপাশি তাঁরা অপুষ্টি শিশুর মায়েদেরও পৃথকভাবে খাবারের বন্দোবস্ত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। জেলাশাসক জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের পরিবারের আয়ের উৎস বাড়াতে তাদের বিনামূল্যে মুরগীর বাচ্চা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ফলের গাছ। এছাড়াও এই পরিবারগুলি যাতে কার্যতই ১০০ দিনের কাজ পায় সে ব্যাপারে নিশ্চিত করা হয়েছে।
জেলাশাসক জানিয়েছেন,আগামী ৬ মাসের মধ্যে গোটা জেলাকে অপুষ্টিমুক্ত করতে তাঁরা এই উদ্যোগ নিয়েছেন। উল্লেখ্য, গোটা জেলায় এই অপুষ্টিজনিত শিশু বেশী রয়েছে মেমারী-২ ব্লকে ৩৩টি এবং তারপরেই রয়েছে জামালপুরে ২৮টি। জেলাশাসক জানিয়েছেন, প্রতিটি শিশুর প্রতি বিশেষ নজরদারীর জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার একজন সরকারী অফিসারকে নিযুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা নিয়মিত তদারকি করবেন ওই শিশুদের। এদিন এই সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, জেলা আইসিডিএস প্রকল্পাধিকারিক অনুপম দত্ত, জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক কুশল চক্রবর্তী প্রমুখ।