ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমান: আগামী ২০১৮-র ২৭ মার্চ থেকে শুরু হবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা।আর এবারের পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো অভিযোগ বা অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে চলেছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। বৃহস্পতিবার বর্ধমান টাউন হলে আসন্ন উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে এক সভায় পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিকে কার্যত দুর্গে পরিণত করার নির্দেশ দিয়ে গেলেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি ড. মহুয়া দাস। এদিন প্রস্তুতি সভায় হাজির হয়েছিলেন পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার সমস্ত সংশ্লিষ্ট আধিকারিক, শিক্ষক প্রতিনিধি,জেলা প্রশাসনের আধিকারিক, জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধক্ষ্য,স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রমুখ ব্যাক্তিবর্গ।
মহুয়া দেবী এদিন সাফ জানিয়ে দেন,পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিকে দুর্গের চেহারা দিতে হবে।পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনোরকম মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকা চলবে না। কেবলমাত্র প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকারাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। এব্যাপারে কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন,পরীক্ষার দিন পরীক্ষা কেন্দ্রের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারী থাকলেও সমস্ত রকম নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষকেই। যাতে বাইরে থেকে কোনোভাবে বহিরাগতরা ঢুকতে না পারে সে বিশেষ সতর্কতা গ্রহণ করতে হবে। স্কুলের কোথাও পাঁচিল ভাঙা আছে কিনা, কিংবা ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক টয়লেটের সুব্যবস্থা আছে কিনা তাও তাঁদেরই দেখতে হবে।
তিনি বলেন, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে যাতে কোনোরকম শৃঙ্খলাভঙ্গ না হয় তার জন্য পুলিশ, বিদ্যুত দপ্তর, পরিবহণ দপ্তর, স্বাস্থ্য দপ্তরকে কড়া নজর রাখতে হবে। কোথাও যেন পরিবহণের অভাবে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে যেতে অসুবিধায় পড়তে না হয় তারজন্য সবরকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।তিনি জানিয়েছেন, পরীক্ষার আগে ও পরে পরীক্ষা কেন্দ্রের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। ওল্ড সিলেবাসের ক্ষেত্রে পৃথক ঘরের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস যাতে না হয় সেজন্য ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াও প্রশ্নপত্রের খামের ওপর সংসদের ট্র্যাকার লাগানো থাকছে। যাতে সংসদ অফিস থেকেই গোটা বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।পরীক্ষার দিন সকাল ১০টার আগে কোনোভাবেই প্রশ্নপত্রের খাম খোলা যাবে না এবং পরীক্ষা শেষের আধঘণ্টা আগে কাউকে বের হতে দেওয়া যাবে না। পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থীদের বডি চেকিং না হলেও এবার একজন পরীক্ষক মোবাইল ফোন ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য সবসময় রাউণ্ড দেবেন।
উল্লেখ্য, গতবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাকেন্দ্রে ব্যাপক হারে টুকলির খবর নিয়ে আলোড়ন সৃষ্টি
হয়েছিল বেশ কয়েকটি জেলায়। এবারে তাই অনেক আগে থেকেই কড়া হাতে তা মোকাবিলা করার নির্দেশ দিয়েছেন সংসদ সভাপতি।
সংসদ সভাপতি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রাজ্যের ৯০ শতাংশ শিক্ষক খুব ভাল কাজ করলেও বাকি ১০ শতাংশের কিছু ভুলের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। তা যেন এবার না হয়। এজন্য এবার থেকে চালু করা হয়েছে আরএ ফরম্যাট। পরীক্ষকদের এই আরএ ফরম্যাটকে সচেতনভাবে পূরণ করতে হবে।
মহুয়া দেবী জানান,সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশে আগামী বছর ১০ জুনের মধ্যে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ করতেই হবে। তাই পরীক্ষা ব্যবস্থাকে সুচারুভাবেই সম্পন্ন করতে সকলকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবার আহ্বান জানান।
মহুয়া দেবী এদিন সাফ জানিয়ে দেন,পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিকে দুর্গের চেহারা দিতে হবে।পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনোরকম মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকা চলবে না। কেবলমাত্র প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকারাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। এব্যাপারে কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন,পরীক্ষার দিন পরীক্ষা কেন্দ্রের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারী থাকলেও সমস্ত রকম নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষকেই। যাতে বাইরে থেকে কোনোভাবে বহিরাগতরা ঢুকতে না পারে সে বিশেষ সতর্কতা গ্রহণ করতে হবে। স্কুলের কোথাও পাঁচিল ভাঙা আছে কিনা, কিংবা ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক টয়লেটের সুব্যবস্থা আছে কিনা তাও তাঁদেরই দেখতে হবে।
তিনি বলেন, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে যাতে কোনোরকম শৃঙ্খলাভঙ্গ না হয় তার জন্য পুলিশ, বিদ্যুত দপ্তর, পরিবহণ দপ্তর, স্বাস্থ্য দপ্তরকে কড়া নজর রাখতে হবে। কোথাও যেন পরিবহণের অভাবে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে যেতে অসুবিধায় পড়তে না হয় তারজন্য সবরকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।তিনি জানিয়েছেন, পরীক্ষার আগে ও পরে পরীক্ষা কেন্দ্রের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। ওল্ড সিলেবাসের ক্ষেত্রে পৃথক ঘরের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস যাতে না হয় সেজন্য ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াও প্রশ্নপত্রের খামের ওপর সংসদের ট্র্যাকার লাগানো থাকছে। যাতে সংসদ অফিস থেকেই গোটা বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।পরীক্ষার দিন সকাল ১০টার আগে কোনোভাবেই প্রশ্নপত্রের খাম খোলা যাবে না এবং পরীক্ষা শেষের আধঘণ্টা আগে কাউকে বের হতে দেওয়া যাবে না। পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থীদের বডি চেকিং না হলেও এবার একজন পরীক্ষক মোবাইল ফোন ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য সবসময় রাউণ্ড দেবেন।
উল্লেখ্য, গতবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাকেন্দ্রে ব্যাপক হারে টুকলির খবর নিয়ে আলোড়ন সৃষ্টি
হয়েছিল বেশ কয়েকটি জেলায়। এবারে তাই অনেক আগে থেকেই কড়া হাতে তা মোকাবিলা করার নির্দেশ দিয়েছেন সংসদ সভাপতি।
সংসদ সভাপতি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রাজ্যের ৯০ শতাংশ শিক্ষক খুব ভাল কাজ করলেও বাকি ১০ শতাংশের কিছু ভুলের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। তা যেন এবার না হয়। এজন্য এবার থেকে চালু করা হয়েছে আরএ ফরম্যাট। পরীক্ষকদের এই আরএ ফরম্যাটকে সচেতনভাবে পূরণ করতে হবে।
মহুয়া দেবী জানান,সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশে আগামী বছর ১০ জুনের মধ্যে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ করতেই হবে। তাই পরীক্ষা ব্যবস্থাকে সুচারুভাবেই সম্পন্ন করতে সকলকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবার আহ্বান জানান।