
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ ভরা আদালতে মামলার শুনানি চলাকালীন গোটা শুনানি মোবাইল ফোনে রেকর্ডিং করার অভিযোগে এক বাক্তিকে গ্রেফতার করার আদেশ দিলেন খোদ বিচারক। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বর্ধমান সিজেএম আদালতে বিচারক রতন কুমার গুপ্তার এজলাসে।
জানা গিয়েছে, আউশগ্রামের বিল্বগ্রাম অঞ্চলের তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি উজ্জ্বল বন্দোপাধ্যায়কে খুনের ঘটনায় পুলিশ এদিন ৫জন তৃণমূল সমর্থককে আদালতে পেশ করে। খুনের ঘটনায় বাকি অভিযুক্তদের ধরতে এবং অস্ত্র উদ্ধারের জন্য পুলিশ ধৃতদের ১০ দিন পুলিশী হেফাজতের আবেদন জানায়। সিজেএম রতন কুমার গুপ্তা ১০দিনের পুলিশী হেফাজত মঞ্জুর করেন।
এদিন এই মামলার শুনানি চলাকালীন আদালতে উপস্থিত আইনজীবীরা দেখতে পান এক বাক্তি মোবাইল ফোনে শুনানির কথোপকথন রেকর্ডিং করছেন। বিষয়টি মাননীয় বিচারকের নজরে আনতেই খোদ সিজেএম রতন কুমার গুপ্তা নিরাপত্তারক্ষীদের নির্দেশ দেন তাকে লক আপে ঢুকিয়ে দেবার।এরপর বিচারকের অভিযোগক্রমেই পুলিশ গ্রেপ্তার করে সুশান্ত ঘোষ নামে ওই বাক্তিকে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে ধৃত বাক্তির বাড়ি আউশগ্রামের বড়াচৌমাথায়।
এরপর বিচারক নিজেই মোবাইলের রেকর্ডিংটি খতিয়ে দেখে আদালতের জিআরও নিলীমা দাসকে নির্দেশ দেন। জিআরও বর্ধমান থানায় খবর দিলে পুলিশ গ্রেপ্তার করে সুশান্ত ঘোষকে। এই ঘটনায় আদালতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কারণ এর আগেও মোবাইলে রেকর্ডিং করার মত ঘটনা ঘটলেও তাদের সাময়িক আটকে রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তারের ঘটনা এবারই প্রথম বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
উল্লেখ্য, মৃত উজ্জ্বল বন্দোপাধ্যায়ের ভাই সজল বন্দোপাধ্যায় এই খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত বিল্বগ্রাম অঞ্চলের তৃণমূল কৃষক সেলের সভাপতি জয়দেব মণ্ডল সহ মোট ১৫জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন। বাকিদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশিও শুরু করেছে।
এদিন এই মামলার শুনানি চলাকালীন আদালতে উপস্থিত আইনজীবীরা দেখতে পান এক বাক্তি মোবাইল ফোনে শুনানির কথোপকথন রেকর্ডিং করছেন। বিষয়টি মাননীয় বিচারকের নজরে আনতেই খোদ সিজেএম রতন কুমার গুপ্তা নিরাপত্তারক্ষীদের নির্দেশ দেন তাকে লক আপে ঢুকিয়ে দেবার।এরপর বিচারকের অভিযোগক্রমেই পুলিশ গ্রেপ্তার করে সুশান্ত ঘোষ নামে ওই বাক্তিকে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে ধৃত বাক্তির বাড়ি আউশগ্রামের বড়াচৌমাথায়।
এরপর বিচারক নিজেই মোবাইলের রেকর্ডিংটি খতিয়ে দেখে আদালতের জিআরও নিলীমা দাসকে নির্দেশ দেন। জিআরও বর্ধমান থানায় খবর দিলে পুলিশ গ্রেপ্তার করে সুশান্ত ঘোষকে। এই ঘটনায় আদালতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কারণ এর আগেও মোবাইলে রেকর্ডিং করার মত ঘটনা ঘটলেও তাদের সাময়িক আটকে রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তারের ঘটনা এবারই প্রথম বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
উল্লেখ্য, মৃত উজ্জ্বল বন্দোপাধ্যায়ের ভাই সজল বন্দোপাধ্যায় এই খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত বিল্বগ্রাম অঞ্চলের তৃণমূল কৃষক সেলের সভাপতি জয়দেব মণ্ডল সহ মোট ১৫জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন। বাকিদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশিও শুরু করেছে।
