ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান:আগামী ১০ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে এবছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা। আর তার কিছুদিন পরেই শুরু হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক। এমনকি গত ২০ফেব্রুয়ারী থেকে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে ইংরাজী মাধ্যম আইএসসি বোর্ডের উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষা। সোমবার এই বোর্ডের অংক পরীক্ষাও রয়েছে। আর এই সময় পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান শহর লাগোয়া নেড়োদিঘী ভোতারপাড় এলাকায় উত্তর বর্ধমান উৎসবকে কেন্দ্র করে তৈরী হল তীব্র বিতর্ক। উৎসবের শুরুর দিন থেকে তারস্বরে রাত প্রায় ১২টা পর্যন্ত মাইক বাজতে থাকায় চরম সমস্যায় পড়েছে বিভিন্ন পরীক্ষার পরীক্ষার্থীরা। প্রায় ১কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশের অভিযোগ,বিকেলের পর থেকে ঘরের দরজা জানলা বন্ধ করেও আওয়াজ আটকান যাচ্ছে না। ফলে পরীক্ষার আগে ছেলে মেয়েদের প্রস্তুতিতে চরম ব্যাঘাত ঘটছে।
শুক্রবার এব্যাপারে এলাকার বাসিন্দারা পূর্ব বর্ধমান সদর মহকুমা শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছেন।অভিযোগের তীর খোদ উৎসব কমিটির সভাপতি তথা বর্ধমান জেলা পরিষদের সদস্য নুরুল হাসানের বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য,গত ২১ ফেব্রুয়ারী থেকে নেড়োদিঘী ভোতারপাড় এলাকায় শুরু হয়েছে উত্তর বর্ধমান উৎসব। চলবে ২৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। সরকারী নিয়মানুযায়ী যেকোনো সময়ই রাত্রি ১০টার পর মাইক বাজানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারই মাঝে ছাত্রছাত্রীদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার চুড়ান্ত প্রস্তুতি পর্বের সময় এভাবে তারস্বরে গভীর রাত পর্যন্ত মাইক বাজিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার ঘটনায় ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে গোটা এলাকা জুড়েই।
উল্লেখ্য,গত ২১ ফেব্রুয়ারী থেকে নেড়োদিঘী ভোতারপাড় এলাকায় শুরু হয়েছে উত্তর বর্ধমান উৎসব। চলবে ২৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। সরকারী নিয়মানুযায়ী যেকোনো সময়ই রাত্রি ১০টার পর মাইক বাজানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তারই মাঝে ছাত্রছাত্রীদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার চুড়ান্ত প্রস্তুতি পর্বের সময় এভাবে তারস্বরে গভীর রাত পর্যন্ত মাইক বাজিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার ঘটনায় ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে গোটা এলাকা জুড়েই।
যদিও নুরুল হাসান এদিন তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সম্পূর্ণ নাকচ করে দিয়ে জানিয়েছেন, উদ্বোধনের দিনই কেবল একটু বেশি রাত পর্যন্ত মাইক বেজেছে।পরের দিন থেকে রাত্রি ১০টার পর মাইক বাজানো বন্ধ করে দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, যে সমস্ত এলাকাবাসীর নাম দিয়ে এদিন অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণই ভূয়ো ও মিথ্যা। কারণ তাঁরা জানিয়েছেন, এই ধরণের কোনো অভিযোগই তাঁরা করেননি। এমনকি সই জাল করে মিথ্যাভাবে মহকুমা শাসকের কাছে যারা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মহকুমা শাসকের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।