পল মৈত্র,দক্ষিণ দিনাজপুরঃ আদিবাসীদের জমি জোরপূর্বক দখল করা হচ্ছে আর তা বেআইনিভাবে রেজিস্ট্রি করছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কয়েকজন কর্মী ও দালাল। এই অভিযোগ তুলে, নিজেদের জমিরক্ষার দাবিতে এবার পথে নামল আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন। বুধবার বিকেলে গঙ্গারামপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় আদিবাসী জমি রক্ষা কমিটি সংগঠন। তির-ধনুক নিয়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পথ অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। আসেন বিডিও ও মহকুমা পুলিশ আধিকারিক। এদিকে পথ অবরোধের জেরে আটকে পরে বহু দূরপাল্লার গাড়ি। পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি। শুরু হয় যান চলাচল।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, আদিবাসীদের জমি কেনা বা বিক্রি করা যাবে না। এটা করা বেআইনি। অথচ সেই আদিবাসীদের জমি কেনা-বেচা চলছে। এমনকী, আদিবাসীদের জমি জবরদখল করে তাতে মেলা চালানো হচ্ছে গঙ্গারামপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের শিববাড়ি এলাকায়। এছাড়াও তারা দাবি করে, আদিবাসীদের জমির রেকর্ড সংশোধন করার ক্ষেত্রে নিয়ম পরিবর্তন হোক। রায়গঞ্জে আদিবাসী কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিরও দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা। মোট ৯ দফা দাবিতে ঘণ্টা দেড়েক ধরে চলে পথ অবরোধ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। আসেন গঙ্গারামপুর বিডিও বিশ্বজিৎ ঢ্যাং, মহকুমা পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানার্জি। পুলিশ প্রশাসনের আশ্বাসের পর বিক্ষোভ, পথ অবরোধ তুলে নেন আন্দোলনকারীরা।
এবিষয়ে আদিবাসী জমি রক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে মঙ্গল হাঁসদা বলেন, “আদিবাসীদের পৈতৃক সম্পত্তির উপর যাতে কেউ হস্তক্ষেপ করতে না পারে তার জন্য পথ অবরোধ করা হয়েছিল। গঙ্গারামপুর পৌরসভার শিববাড়ি কলোনিতে আদিবাসীদের পৈতৃক জমিতে জবর দখল করে থাকা ২৮টি পরিবারের উচ্ছেদের ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। এবং সেখানে পুনরায় বাড়ি নির্মাণ বন্ধ করার নির্দেশ জারি করতে হবে। গঙ্গারামপুরের বেশ কিছু এলাকায় আদিবাসীদের জমি দখল করে অন্যরা তা ব্যবহার করছে। সবমিলিয়ে মোট ৯ দফা দাবিতে পথ অবরোধ করা হয়। দাবি মানা না হলে, ডু অর ডাই স্টেপ নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করে দেন বিক্ষোভকারীরা। নিয়মকানুন মেনে পুলিশকে স্পটে নিয়ে গিয়ে ভাঙচুর শুরু হবে বলে জানান মঙ্গল হাঁসদা।”
অন্যদিকে এদিনের ঘটনার প্রসঙ্গে গঙ্গারামপুরের বিডিও বিশ্বজিৎ ঢ্যাং বলেন, “৯ দফা দাবিতে আদিবাসীরা পথ অবরোধ করে। যার মধ্যে আগেই কয়েকটি দাবি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামীতে বাকি দাবিগুলি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে।”
বিক্ষোভকারীদের দাবি, আদিবাসীদের জমি কেনা বা বিক্রি করা যাবে না। এটা করা বেআইনি। অথচ সেই আদিবাসীদের জমি কেনা-বেচা চলছে। এমনকী, আদিবাসীদের জমি জবরদখল করে তাতে মেলা চালানো হচ্ছে গঙ্গারামপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের শিববাড়ি এলাকায়। এছাড়াও তারা দাবি করে, আদিবাসীদের জমির রেকর্ড সংশোধন করার ক্ষেত্রে নিয়ম পরিবর্তন হোক। রায়গঞ্জে আদিবাসী কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিরও দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা। মোট ৯ দফা দাবিতে ঘণ্টা দেড়েক ধরে চলে পথ অবরোধ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। আসেন গঙ্গারামপুর বিডিও বিশ্বজিৎ ঢ্যাং, মহকুমা পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানার্জি। পুলিশ প্রশাসনের আশ্বাসের পর বিক্ষোভ, পথ অবরোধ তুলে নেন আন্দোলনকারীরা।
এবিষয়ে আদিবাসী জমি রক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে মঙ্গল হাঁসদা বলেন, “আদিবাসীদের পৈতৃক সম্পত্তির উপর যাতে কেউ হস্তক্ষেপ করতে না পারে তার জন্য পথ অবরোধ করা হয়েছিল। গঙ্গারামপুর পৌরসভার শিববাড়ি কলোনিতে আদিবাসীদের পৈতৃক জমিতে জবর দখল করে থাকা ২৮টি পরিবারের উচ্ছেদের ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। এবং সেখানে পুনরায় বাড়ি নির্মাণ বন্ধ করার নির্দেশ জারি করতে হবে। গঙ্গারামপুরের বেশ কিছু এলাকায় আদিবাসীদের জমি দখল করে অন্যরা তা ব্যবহার করছে। সবমিলিয়ে মোট ৯ দফা দাবিতে পথ অবরোধ করা হয়। দাবি মানা না হলে, ডু অর ডাই স্টেপ নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করে দেন বিক্ষোভকারীরা। নিয়মকানুন মেনে পুলিশকে স্পটে নিয়ে গিয়ে ভাঙচুর শুরু হবে বলে জানান মঙ্গল হাঁসদা।”
অন্যদিকে এদিনের ঘটনার প্রসঙ্গে গঙ্গারামপুরের বিডিও বিশ্বজিৎ ঢ্যাং বলেন, “৯ দফা দাবিতে আদিবাসীরা পথ অবরোধ করে। যার মধ্যে আগেই কয়েকটি দাবি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামীতে বাকি দাবিগুলি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে।”