এদিন বর্ধমান সংস্কৃতি লোকমঞ্চে আয়োজিত এই সমাবর্তন উৎসবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে স্বামী বিবেকানন্দের উক্তিকে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য্য রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন কর্তৃপক্ষের ভূয়সী প্রশংসাও করেন। তিনি বলেন, কেবলমাত্র ডিগ্রি অর্জনই নয়, সেই শিক্ষার অভিজ্ঞতাকে আরও বেশি করে কাজে লাগাতে হবে সমাজের সার্বিক উন্নয়নে। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দ্যেশ্যে আচার্য্য বলেন,মনে রাখবেন সমাজ আপনাদের দিকে চেয়ে আছে। আপনাদের শিক্ষার অভিজ্ঞতায় সমাজের সার্বিক উন্নতি নির্ভর করছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান নানাবিধ কারণে বন্ধ ছিল। এদিন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিমাই সাহা জানান, এবছর অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, গায়িকা হৈমন্তী শুক্লা, লেখক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি এবং বিচারক চিত্ততোষ মুখার্জ্জীকে ডি লিট উপাধিতে ভূষিত করা হয়। যদিও সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় এদিন হাজির হতে পারেননি। এছাড়াও ডিএসসি উপাধি দেওয়া হয় বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অধ্যাপক সমীর ভট্টাচার্য এবং কমলাক্ষ নাগকে।
এদিন কলা বিভাগে ২০৭জনকে, বিজ্ঞান বিভাগে ১৭১জনকে এবং মেডিসিন বিভাগের ১জনকে পিএইচডি ডিগ্রী প্রদান করা হয়। এমফিল উপাধি দেওয়া হয় মোট ৪৪জনকে। এছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে স্বর্ণপদক, ব্রোঞ্জ ও রুপোর পদকও দেওয়া হয় মোট ১৮৫জনকে। দেওয়া হয় মাষ্টার ডিগ্রীর সার্টিফিকেটও। সমাবর্তনে দীক্ষান্ত ভাষণ দেন প্রফেসর বিজ্ঞানী দেবীপ্রসাদ সরকার।
রাজ্যের উচ্চশিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, রাজ্য সরকার উচ্চশিক্ষার প্রসারে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। গত ৬ বছরে গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মোট ৫টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়েছে। উচ্চশিক্ষার প্রসার, গবেষণার ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় গুলির পরিকাঠামো উন্নয়নেও নানাভাবে আর্থিক সহায়তা করছে রাজ্য সরকার।পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যে কর্মী অভাব ছিল তাও মেটানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকেই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান নানাবিধ কারণে বন্ধ ছিল। এদিন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিমাই সাহা জানান, এবছর অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, গায়িকা হৈমন্তী শুক্লা, লেখক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি এবং বিচারক চিত্ততোষ মুখার্জ্জীকে ডি লিট উপাধিতে ভূষিত করা হয়। যদিও সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় এদিন হাজির হতে পারেননি। এছাড়াও ডিএসসি উপাধি দেওয়া হয় বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অধ্যাপক সমীর ভট্টাচার্য এবং কমলাক্ষ নাগকে।
এদিন কলা বিভাগে ২০৭জনকে, বিজ্ঞান বিভাগে ১৭১জনকে এবং মেডিসিন বিভাগের ১জনকে পিএইচডি ডিগ্রী প্রদান করা হয়। এমফিল উপাধি দেওয়া হয় মোট ৪৪জনকে। এছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে স্বর্ণপদক, ব্রোঞ্জ ও রুপোর পদকও দেওয়া হয় মোট ১৮৫জনকে। দেওয়া হয় মাষ্টার ডিগ্রীর সার্টিফিকেটও। সমাবর্তনে দীক্ষান্ত ভাষণ দেন প্রফেসর বিজ্ঞানী দেবীপ্রসাদ সরকার।
রাজ্যের উচ্চশিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, রাজ্য সরকার উচ্চশিক্ষার প্রসারে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। গত ৬ বছরে গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মোট ৫টি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়েছে। উচ্চশিক্ষার প্রসার, গবেষণার ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় গুলির পরিকাঠামো উন্নয়নেও নানাভাবে আর্থিক সহায়তা করছে রাজ্য সরকার।পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যে কর্মী অভাব ছিল তাও মেটানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার।
ছবি - সুরজ প্রসাদ