ফোকাস বেঙ্গল ডেস্কঃ বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ব্লাড বাঙ্কের সার্বিক পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে সোমবার তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল এল বর্ধমানে। সকাল দশ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্লাড বাঙ্কের সমস্ত বিষয়, পরিকাঠামো পর্যবেক্ষণ করেন তাঁরা। সূত্রের খবর ,বর্ধমান হাসপাতালের ব্লাড বাঙ্কের বর্তমান পরিকাঠামো ও বাবস্থাপনায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। যদিও ডেপুটি সুপার ডাঃ অমিতাভ সাহা বলেন,এটি রুটিন পরিদর্শন। সারা বছরের বিভিন্ন সময়ে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে প্রতিনিধিরা আসেন। যেহেতু ব্লাড বাঙ্ক গুলির লাইসেন্সের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে এবং তারপর সেটির পুনর্নবিকরন করতে হয়, তাই কেন্দ্র স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে প্রতিনিধি্রা এসেছেন।তিন সদস্যের দলে একজন কেন্দ্র সরকারের এবং দুই জন রাজ্যের প্রতিনিধি আছেন। তারা সমস্ত দিক খতিয়ে ব্যবস্থা নেবেন। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর এই লাইসেন্সে রিনিউ করতে হয়।
সূত্রের খবর, প্রতিনিধি দল যে বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁর মধ্যে প্রথমেই ব্লাড বাঙ্ক ভবনের পরিসর নিয়ে। এছাড়া রক্ত সংরক্ষণ করার পদ্ধতি, ঘর ইতাদি বিভিন্ন বিষয়ে উন্নতি ঘটানোর উপর জোর দেন তাঁরা। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ব্লাড ব্যাঙ্ক এর উন্নত পরিকাঠামোর কথাও বলেন।বর্ধমানে আধুনিক ব্লাড ব্যাঙ্ক গড়ে তুলতে পরিকাঠামোর উন্নতি ঘটানো প্রয়োজন রয়েছে বলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের আধিকারিকদের জানিয়েছেন প্রতিনিধিরা।
এদিকে প্রতিনিধি দলের আগমনে চরম দুর্ভোগের কবলে পরেন অসংখ্য রুগির পরিবার।অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকেন ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের জন্য আবেদন করার পরও। রুগির পরিবারের অনেকেই এব্যাপারে ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
সূত্রের খবর, প্রতিনিধি দল যে বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁর মধ্যে প্রথমেই ব্লাড বাঙ্ক ভবনের পরিসর নিয়ে। এছাড়া রক্ত সংরক্ষণ করার পদ্ধতি, ঘর ইতাদি বিভিন্ন বিষয়ে উন্নতি ঘটানোর উপর জোর দেন তাঁরা। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ব্লাড ব্যাঙ্ক এর উন্নত পরিকাঠামোর কথাও বলেন।বর্ধমানে আধুনিক ব্লাড ব্যাঙ্ক গড়ে তুলতে পরিকাঠামোর উন্নতি ঘটানো প্রয়োজন রয়েছে বলে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের আধিকারিকদের জানিয়েছেন প্রতিনিধিরা।
এদিকে প্রতিনিধি দলের আগমনে চরম দুর্ভোগের কবলে পরেন অসংখ্য রুগির পরিবার।অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকেন ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের জন্য আবেদন করার পরও। রুগির পরিবারের অনেকেই এব্যাপারে ক্ষোভও প্রকাশ করেন।